উত্তরপ্রদেশের রাজধানী লখনউয়ের নাম কি পরিবর্তন হতে চলেছে? রাজ্যের উপ-মুখ্যমন্ত্রী ব্রজেশ পাঠকের মন্তব্যে এমনই জল্পনা শুরু হয়েছে। লখনউয়ের নাম পরিবর্তন প্রসঙ্গে তিনি মন্তব্য করেছেন, ‘লখনউ স👍ম্পর্কে সকলেই জানেন। এই শহরটি লক্ষ্মণের শহর ছিল।’ নাম পরিবর্তনের বিষয়ে সরকার আলোচনা করবে বলে জানিয়েছেন উপ-মুখ্যমন্ত্রী।
মঙ্গলবার উত্তরপ্রদেশের ভাদোহিতে উপ-মুখ্যমন্ত্রী প্🍷রথম⛄ে জেলার বিভিন্ন প্রকল্পের অগ্রগতি এবং উন্নয়নমূলক কাজের বিষয়ে একটি পর্যালোচনা সভা করেন। পরে তিন🌌ি সুরিয🏅়াভাতে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর মূর্তি উন্মোচন করেন। এই উপলক্ষ্যে উপ-মুখ্যমন্ত্রী ব্রজেশ পাঠক লখনউয়ের নাম পরিবর্তনের দাবি নিয়ে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘সকলেই জানেন যে লখনউ লক্ষ্মণের শহর ছিল। নাম পরিবর্তন নিয়ে আরও আলোচনা হবে।’
উপ-মুখ্যমন্ত্রী লখনউয়ের নাম পরিবর্তন করে ‘লক্ষ্মণ নগরী’ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। অন্যদিকে, তিনি কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকেও আক্রমণ করেছেন। তিনি বলেন, ‘রাহুল গান্ধীর মানসিক ভারসাম্য সম্পূর্ণভাবে নষ্ট হয়ে গিয়েছে। যখনই কংগ্রেসের সরকার হয়েছে, তারা দুর্নীতি করেছে। কয়লা কেলেঙ্কারি, কমনওয়েলথ কেলেঙ্কারি এবং অনেক বড় কেলেঙ্কারি হয়েছে কংগ্রেস সরকারের আমলে। কংগ্রেস একটি পারিবারিক দল মাতꦜ্র।’
উল্লেখ্য, ভারতীয় জনতা পার্টির সাংসদ সঙ্গম লাল গুপ্তও উত্তরপ্রদেশের রাজধানী লখনউয়ের নাম পরিবর্তন করে ‘লখনপুর’ বা ‘লক্ষ্মণপুর’ করার দাবি জানিয়েছেন। বিজেপি সাংসদ দাবি করেছেন,💯 নবাব আসাফ উদ দৌলা এটির নাম পরিবর্তন করে লখনউ করেছেন। এর আগে শহরটির নাম ছিল লখনপুর বা লক্ষ্মণপুর। অযোধ্যার রাজা লক্ষ্মণকে এই শহরটি উপহার দিয়েছিলেন। যা লক্ষ্মণপুর নামে পরিচিত ছিল। উল্লেখযোগ্যভাবে, বিজেপি নেতারা হায়দরাবাদকেও ভাগ্যনগর বলে নামকরণ করার দাবি তুলেছেন। ২০২২ সালের জুলাই মাসে বিজেপির জাতীয় কার্যনির্বাহী সভায় দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও তেলাঙ্গানার রাজধানীর নাম ভাগ্যনগর বলে উল্লেখ করেছিলেন।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক //htipad🍎.onelink.me/277p/p7me4aup