ইদের ছুটিতে বা😼ড়ি ট্রেনে উপচে পড়ছে ভিড়। বাড়ি ফিরতে মরিয়া হয়ে ট্রেনের ছাদেও উঠে পড়ছেন প্রচুর মানুষ। সেই সুযোগে বাংলাদেশඣের বিভিন্ন স্টেশনে 'ব্যবসার' নয়া ফন্দি বের করলেন একাংশ। যাত্রীদের ট্রেনের ছাদে তুলে দিয়ে মই ভাড়া দিয়ে পয়সা কামাচ্ছেন কেউ কেউ।
আপাতত বাংলাদেশের ট্রেনগুলিতে তিলধারণের জায়গা নেই। প্রাণের ঝুঁকি নিয়েই ট্রেনের ছাদে উঠে পড়ছেন সব বয়সের প্রচুর মানুষ। কেউ কেউ পোস্ট ধরেই তরতরিয়ে༺ ট্রেনের ছাদে উঠে পড়েছেন। তবে সকলের পক্ষে তো সেটা সম্ভব নয়। সেই সুযোগে মই ‘ব্যবসা’ চালু হয়ে গিয়েছে। একেবারে রম��রমিয়ে চলছে সেই ব্যবসা।
বাংলাদেশের✨ সংবাদমাধ্যম ঢাকা ট্রিবিউনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইদের দিনদুয়েক আগে গাজিপুরের বিভিন্ন স্টে𒊎শনে তো মই নিয়ে যাত্রীদের ট্রেনের ছাদে তোলার ব্যবসা রমরমিয়ে চলতে দেখা গিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা ভাড়ায় মই খাটাচ্ছেন। ট্রেনের ছাদে তোলার জন্য কেউ নিচ্ছেন ১০ টাকা, ২০ টাকা। কেউ আবার ৫০ টাকাও নিচ্ছেন।
সেই মই দিয়েই ট্রেনের ছাদে উঠেছেন শ্রীপুরের জসিমউদ্দিন। তাঁকে উদ্ধৃত করে ঢাকা ট্রিবিউনের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, শ্রীপু𒁃রের পোশাক কারখানায় কাজ ক🅘রেছেন। ইদের ছুটিতে দেওয়ানগঞ্জের বাড়ি ফেরার জন্য ট্রেন বা বাস - কোথাও জায়গা পাননি। তাই বাধ্য হয়ে ট্রেনের ছাদে উঠে বাড়ি ফিরছেন। ট্রেনের ছাদে উঠতে জসিমউদ্দিন ২০ টাকা ভাড়াও দিয়েছেন বলে ওই প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
যদিও বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষের দাবি, নিয়ম অনুযায়ী, ট্র๊েনের ছাদে ওঠা যায় না।কিন্তু প্রতিবারই ইদের সময় সেই ছবিটা ধরা পড়ে। অতীতেও মইয়ে করে ট্রেনে ওঠার ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছিল। এবার একেবারে ‘ব্♚যবসা’ শুরু হয়ে গিয়েছে।