লোকসভা ভোটের ফলের বিশ্বাসযোগ্যতা খণ্ডন করতে নাকি ছক কষে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। রবিবার এমনই দাবি করল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগে একটি রিপোর্টকে উদ্ধৃত করে কংগ্রেস দাবি করে, ভোটের হার 'অস্বাভাবিক' ভাবে বেড়েছিল এবং ভোটদান এবং ভোট গণনার মধ্যে ফারাক ছিল। প্রসঙ্গত, ভোট ফর ডেমোক্রেসি নামক সেই সংস্থার রিপোর্টে দাবি করা হয়েছিল, ভোটের হার অস্বাভাবিক ভাবে বেড়েছ বহু কেন্দ্রে যার কোনও যুক্তিসঙ্গত কারণ নেই। আবার বহু জায়গায় যত ভোট পড়েছে এবং যথ ভোট গণনা করা হয়েছে, তার মধ্যে ফারাক আছে। এই আবহে এক সাংবাদিক সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনের কাছে জবাবদিহি চান কংগ্রেস নেতা সন্দীপ দিক্ষিত। (আরও পড়ুন: মন্ত্রী, আওয়ামি লিগ সাংসদদেꦫর বাড়িতে হামলা, বাংলাদেশে সব মিলিয়ে হিংসার বলি 💮৩১৬)
আরও পড়ুন: যুগের সবচেয়ে বড় দাঙ্গা ব্রিটেনে, অভিবাসী-বিরোধী বিক্♑ষোভে আগুন জ্বলল বহু শহরে
এই নিয়ে সোশ্যཧাল মিডিয়া বার্তায় কমিনের তরফ থেকে লেখা হয়, 'নির্বাচনের প্রতিটি পর্যায়ে প্রার্থী/স্টেকহোল্ডারদের সম্পৃক্ত করে সবচেয়ে স্বচ্ছ পদ্ধতিতে মানবজাতির ইতিহাসে সর্ববৃহৎ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশে। তবে সেই নির্বাচনের ফলকে অসম্মানিত করার জন্য প্রার্থী ছাড়াও কিছু লোক মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছে।' কমিশন বলে, 'নির্বাচনের দিন সন্ধ্যা ৭টায় (সেই সময় তখনও হয়ত বহু বুথে ভোটারদের লাইন আছে) ভোটানের হারের যে সম্ভাব্য পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয়, তার সঙ্গে পরের দিনে প্রকাশিত চূড়ান্ত পরিসংখ্যানের তুলনা টানা হচ্ছে। যা ঠিক নয়।'
এরপর নির্বাচন কমিশন আরও জানায়, নির্বাচনের ফল নিয়ে কোনও সংশয় থাকলে প্রার্থীরা জনপ্রতিনিধি আইন, ১৯৫১-এর অধীনে নির্বাচনী পিটিশনﷺ দাখিল করতে পারেন আদালতে। তবে কোনও প্রার্থী এই অভিযোগে পিটিশন দাখিল করেননি আদালতে। সব মিলিয়ে এবার মাত্র ৭৯টি 🦄নির্বাচনী পিটিশন দাখিল করা হয়েছে। এর আগে ২০১৯ সালে ১৩৮টি নির্বাচনী পিটিশন দাখিল করা হয়েছিল।