লকডাউনের জেরে শিথিল করা হয়েছিল PಌF তোলার শর্ত। যারা আর্থিক সমস্যায় পড়েছেন, তাদের সুবিধার্থে এই সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্র। এবার জানা গেল যে লক্ষাধিক মানুষ ইতিমধ্যেই নিজেদের টাকার একাংশ তুলে⛦ নিয়েছেন প্রভিডেন্ট ফান্ড অ্যাকাউন্ট থেকে।
EPFO -এর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী ইতিমধ্যে🥂ই ১.৩৭ লক্ষ গ্রাহকের ক্লেম তারা প্রসেস করেছেন।২৮০ কোটি টাকার পিএফ তারা দিয়েছেন দশ দিনের মধ্যে। যাদের কেওয়াইসি করা আছে, তারা ৭২ ঘণ্টার মধ্যে নিজেদের অ্যাকাউন্টে টাকা পেয়ে যাচ্ছেন। এই তথ্য মূলত হচ্ছে যারা মহামারির কারণ দেখিয়ে টাকা তুলেছেন তাদের জন্য। অন্য কারণ দেখিয়ে যারা টাকা তোলার জন্য অ্যাপ্লাই করেছে, তারাও এখন মহামারীর কারণটি দিতে পারেন ও যত দ্রুত সম্ভব প্রাপ্য টাকা মিটিয়ে দ𒊎েওয়া হবে বলেই জানিয়েছে শ্রম মন্ত্রক।
করোনার জেরে যে লকডাউন চলছে, তাতে অসুবিধায় পড়েছেন অনেক ম🔴ানুষ। তাদের সুবিধার্থে প্রভিডেন্ট ফান্ড তোলার নিয়ম শিথিল করার ঘোষণা করে অর্থমন্ত্রক। এই সংক্রান্ত বিজ🎀্ঞপ্তি দেওয়া হয় ২৮ মার্চ। তিন মাসের ডিএ সহ বেসিক বা প্রভিডেন্ট ফান্ড অ্যাকাউন্টে থাকা অর্থের ৭৫ শতাংশ, যেটি কম সেটা তুলতে পারবেন গ্রাহকরা। কারণ হিসাবে তারা করোনা মহামারির কথা উল্লেখ করতে পারেন।
পুরো প্রক্রিয়াটি অনলাইন যাতে হয়🌳, তার জন্য নয়া সফটওয়্যার বানিয়েছে ইপিএফও। তবে এর জন্য কেওয়াসি থাকা প্রয়োজনীয় ছিল।কেওয়াইসি করার শর্তও শিথিল ♊করেছে তারা যাতে গ্রাহকদের অসুবিধা না হয়।