মধ্যপ্রদেশের নান্দেড় এক্সপ্রেস বড় সমস্যার মধ্যে পড়ল ভোররাতে। বড় গাফিলতির অভিযোগ চালকের বিরুদ্ধে। গোয়ালিয়র থেকে গার্ডকে ছাড়াই চলতে শুরু করল এক্সপ্রেস ট্রেন। শেষ পর্যন্ত ডাবরা স্টেশনে গিয়ে ট্রেনটি দাঁড়ায়। এরপর অন্য একটি ট্রেনে গার্ডকে চাপিয়ে ডাবরাতে নিয়েꦛ যাওয়া হয়। এরপর ফের ওই এক্সপ্রেস ট্রেনটি ছাড়া হয়। ইতিমধ্যেই রেল দফতর এনিয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। ঠি༺ক কী হয়েছিল ঘটনাটি?
সূত্রের খবর,ভোর রাত তিনটে পয়তাল্লিশ মিনিট নাগাদ নানদেড় এক্সপ্রেসটি ছেড়েছিল। চালক হাসিম খান এই ট্রেনটি চালাচ্ছিলেন। ট্রেনটি শ্রীগঙ্গানগর থেকে নান্দেড় সাহিব পর্যন্ত যাচ্ছি। গোয়ালিয়রে ট্রেনটির স্টপেজ ছিল। তখন গার্ড ট্রেন থেকে নামেন। তাঁর কিছু কাজ ছিল। সেকারণে তিনি নেমেছিলেন। এদিকে গার্ডের সঙ্গে কোনও যোগাযোগ করেননি চালক। চালক ট্রেন চালিয়ে দেন। এরপরই গার্ড বিষয়টি বুঝতꦿে পেরে দ্রুত স্টেশন কর্তৃপꦿক্ষকে বিষয়টি জানান। এরপরই ট্রেনটি দাঁড় করানো হয় ডাবরা স্টেশনে। পরে সেখানে যান গার্ড। সিসি ক্যামেরায় দেখা গিয়েছে বিষয়টি।
পরে অন্য গাড়িতে ডাবরা যান গার্ড। সেই এক্সপ্রেস ট্রেনে গার্ড যাওয়ার পরে ট্রেনটি ছাড়ে। এর জেরে ট্রেনটি প্রায় এক ঘণ্টা দেরি হয়ে যায়। এদিকে রেলের ঝাঁসির ডিভিশনাল পিআরও মনোজ কুমার সিং জানিয়েছেন, ভোররাতের দিকে এই ঘটনা হয়েছিল। খবর লাইভ হিন্দুস্তান সূত্রে। পরে অন্য ট্রেনে গার্ডকে পাঠানো হয় ডাবরাতে। তবে গোটা ঘটনা তদন্ত করে দেখা হচ🦋্ছে।
এদিকে ওড়িশার করমণ্ডল এক্সপ্রেসের ক্ষত এখনও শুকোয়নি। সেদ𒁃িন ভয়াবহ দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছিলেন অনেকে। তারপর রেল চালানোর ক্ষেত্রে আরও সতর্ক হওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। রেলের সুরক্ষার উপর জোর দেওয়া হয়। কিন্তু তারপরেও এই ঘটনা হল কীভাবে? পথে যদি কোনও বিপদ হয়ে যেত তার দায় কে নিত?
তবে গোটা ঘটনাকে ঘিরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। রে🌌ল দফতর অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখছে বিষয়টিকে। গোটা ঘটনা অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করে দেখছে রেল। প্রায় ৩০ কিমি রাস্তা গার্ড ছাড়াই চলল ট্রেন।