রাতারাতি জারি করা হয়নি তিনটি কৃষি আইন। তার পিছনে রয়েছে কয়েক দশকের ভ🅠াবনা ও আলোচনা। শুক্রবার মধ্য প্রদেশের কৃষকদের উদ্দেশে ভার্চুয়াল ভাষণে এই দাবি করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
এ দিন প্রধানমন্ত্রী বলে𝓰ন, ‘বিশ্বের অন্য দেশগুলি যখন নতুন প্রযুক্তি প্রয়োগ করছে তখন ভারতের কৃষকরা পিছিয়ে পড়তে পারেন না। এখন কৃষি আইন নিয়ে বিস্তর কথা হচ্ছে। এ সব আরও আগে হওয়া দরক♌ার ছিল। আর এই আইনগুলি রাতারাতি চালু করা হয়নি। আমাদের কৃষকরা এই দাবিগুলি কয়েক দশক ধরে জানিয়ে আসছেন। আজ যদি আমরা রাজনৈতিক দলগুলির পুরনো ম্যানিফেস্টো দেখি, তা হলে এই প্রতিশ্রুতিগুলিই দেখতে পাব।’
কৃষি আইন নিয়ে কৃষকদের ‘ভুল বোঝানোর’ জন্য এ দিন বিরোধীদের তুলোধনা করেন মোদী। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় না কৃষি সংস্কার নিয়ে ওদের মাথাব্যথা রয়েছে। ওদের সমস্যা হচ্ছেꦕ, এতদিন যে সব গালভরা প্রতিশ্রুতি ওরা দিয়েছে, আজ তা-ই পূরণ করছেন মোদী। ෴সব রাজনৈতিক দলের প্রতি আমার জোড়হাতে অনুরোধ, দয়া করে সব বাহবা আপনারাই নিন। আমি ওঁদের ইশতেহারকেই যাবতীয় বাহবা দিতে চাই।’
মোদী বলেন, ‘ওঁরা যখন ক্ষমꦅতায় ছিলেন,তখন স্বামীনাথন কমিশনের রিপোর্ট আবর্জনার স্তূপে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। আমরা সেখান থেকে তা উদ্ধার করে এনে কাজে লাগিয়েছি।’
কংগ্রেসকে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আপন🧔ারাই ভালো জানেন, মধ্য প্রদেশের কৃষকদের ঋণ মকুব করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আপনারা সবাই কি সেই সুবি✅ধা পেয়েছেন?’
প্রসঙ্গত, কংগ্রেসের কৃষক ঋণ মকুবের প্রতিশ্রুতিতে কখনই ক্ষুদ্র চাষি, যাঁরা ব্যাঙ্কেই যান না, তাঁদের ঋণ মকুবের কথা বলা হয়নি। শুধুমাত্র বড় মাপের কৃষকদেরই ঋণ মকুব করার পরিকল্পনা করেছে কংগ্রেস, অভ𝄹িযোಞগ করেন নমো।