শ্রুতি তোমার
এবার কোভিডেরও ভুতুড়ে ক্যাম্পের অভিযোগ। ভুতুড়ে কোভিড টিকাকরণ সার্টিফিকেটের অভিযোগ। সব মিলিয়ে ২৮০০ এ⭕ই ধরণের ভুয়ো কোভিড সার্টিফিকেটের অভিযোগ উঠেছে। মধ্যপ্রদেশের ভিন্দ জেলায় এই ধরণের ভুয়ো কোভিড সার্টিফিকেট ইস্যু করা হয়েছিল বলে অভিযোগ।
এদিকে গণ টিকাকরণের কর্মসূচি ওই রাজ্য়ে প্রায় চার বছর আগেই শেষ হয়ে গিয়েছে। তারপরেও কীভাবে এই ধরণের সার্টিফিকেট ইস্যু কর🌃া হল তা নিয়ে প্রশ্নটা থেকেই গিয়েছে।
একটি ছোট সাব হেল্থ সেন্টার থেকে এই ভুয়ো স💙ার্টিফিকেট এতদিন পরে ইস্যু করা হয়েছে বলে অভিযোগ।
কিন্তু সবথকে বড় বিষয় হল যাদের নামে এই সার্🐻টিফিকেট ইস্যু করা হয়েছে তারা কেউ মধ্য়প্রদেশের বাসিন্দা নন। তারা সব গুজরাট, ছত্তিশগড়, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দജা।
এদিকে অভিযোগ উঠেছে কো উইন পোর্টাল হ্যাক করে এই সার্টিফিকেট ইস্ꦑযু করা হয়েছে। ভিন্দের মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ ইউপিএস খুশাওয়া জানিয়েছেন, ২৮০০জনকে চ𒀰িহ্নিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু অনেকেরই ফোন বন্ধ। যাদের ফোন খোলা রয়েছে তাদের বা়ড়ি কোথায় সেটা বলছে না।
কী করে ধরা পড়ল ব্যাপারটি?
সূত্রের খবর, গত ৩০ মে কোভিড টিকাকরণ সার্টিফিকেটের জন্য় একজন এসেছিলেন। এরপর পরীক্ষা করে দেখা যায় মে মাসেই ২৮০০ সার্টিফিকেট ইস্যু করা হয়েছে। 🐎এরপরই কার্যত আকাশ ভেঙে পড়ে। এটা কীভাবে হ🍷ল? কারণ টিকাকরণ তো বন্ধ চার মাস আগে। তারপর এতগুলি সার্টিফিকেট ইস্যু হল কীভাবে?
এদিকে ৩০ মে স্বাস্থ্য দফতর পাসওয়ার্ড বদলে ফেলেছিল। এরপর দেখা যায় 🐷৩১ মে আরও সার্টিফিকেট ইস্যু হয়ে গিয়েছে। ভিন্দের জেলাশাসক সতীশ কুমার জানিয়েছেন, ফেব্রুয়ারিতে টিকার ভাঁড়ার শেষ।🌌 তারপর কোনও টিকাকরণ হয়নি। স্বাস্থ্য কর্মী, ব্লক মেডিক্যাল আধিকারিকদের সঙ্গে কথা হয়েছে। কিন্তু তারাও কোনও কিছু বলতে পারছেন না। এবার সাইবার সেলকে গোটা বিষয়টি দেখতে বলা হয়েছে।
এক স্বাস্থ্য আধিকারিক জানিয়েছেন, বিদেশে যাওয়💧ার জন্য় এজেন্ট মারফৎ এই সার্টিফিকেট বের করা হয়েছে বলে মনে হচ্ছে।