পাঁচ রাজ্যে ভরাডুবি হয়েছে কংগ্রেসের। এরপর দ্রুত পর্যালোচনা বৈঠকে বসেছিলেন কংগ্রেস নেতৃত্ব। সেখানে নাটকীয়ভাবে ইস্তফা দিতে চ😼েয়েছিলেন সোনিয়া গান্ধী। তারপর আলাদাভাবে মিটিংয়ে বসেছিলেন বিক্ষুব্ধ জি-২৩ নেতৃত্ব। আর শুক্রবার সেই জি ২৩ গোষ্ঠীর অন্যতম মাথা গুলাম নবি আজাদ দেখা করলেন সোনিয়ার সঙ্গে। আর ম✨িটিং শেষ করে গুলাম নবি আজাদ জানিয়েছেন, 'সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে মিটিং খুব ভালো হয়েছে। কংগ্রেসের সমস্ত সদস্যই ঠিক করেছেন তাঁরই সভানেত্রীর দায়িত্ব চালিয়ে যাওয়া উচিত। আমরা শুধু কিছু পরামর্শ নিয়ে এসেছিলাম।'
এর সঙ্গেই তাঁর সংযোজন, 'পꦏাঁচ রাজ্যে ভোটে পরাজয় নিয়ে কংগ্রেসের কার্যকরী কমিটি কিছু সাজেশন চেয়েছিল। আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে ঐ🐈ক্যবদ্ধভাবে লড়াই করতে হবে। এনিয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে নেতৃত্ব নিয়ে কোনও প্রশ্ন নেই।' জানিয়েছেন তিনি।
এদিকে পাঁচ রাজ্যে শোচনীয় পরাজয়ের পরে কার্যত দিশেহারা কংগ্রেস নেতৃত্ব। এর মধ্যে জি-২৩ নেতৃত্বও নিজেদের মধ্যে আলোচনায় বসেন। সেই মিটিংয়ে কয়েকজন কংগ্রেসের শ♎ীর্ষ নেতৃত্বের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। কার্যত নেতৃত্ব বদলের দাবি উঠতে থাকে ক্রমশ। মূলত দলের অন্দরে আমূল পরিবর্তনের༒ দাবি তুলেছেন তাঁরা। এদিকে এসবের মধ্যেই গুলাম নবি আজাদ দেখা করলেন সোনিয়ার সঙ্গে। সূত্রের খবর, হরিয়ানার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ভূপিন্দর সিং হুদার সঙ্গেও দেখা করেছেন রাহুল গান্ধী। তবে এবার প্রশ্ন উঠছে তবে কি ভয়াবহ বিপর্যয়ের পরে এবার সব পক্ষ ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াইতে নামতে চাইছেন?