করোনাকালে ভারতে যে দুটি ভ্যাকসিনকে আপ♏ৎকালীন অনুমোদন পেয়েছিল, তারমধ্যে অন্যতম ছিল কোভ্যাক্সিন। সদ্য কোভ্যাক্সিনের অনুমোদন নিয়ে ওঠে বড়সড় বিতর্ক। আর তা নিয়ে মুখ খুলল মোদী সরকার। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক জಌানিয়েছে যে, কোভ্যাক্সিনের দ্রুত অনুমোদন কোনও রাজনৈতিক ‘চাপ’-এ হয়েছে এমন তথ্য ‘ভ্রান্ত’ ও ‘উদ্দেশ্যহীন’।
একাধিক মিডিয়া রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে যে, কোভিড ১৯ এর টিকা কোভ্যাক্সিনএর নির্মাতা ভারত বায়োটেক ‘বেশ কিছু প্রক্রিয়া সম্পন্ন না করে’ এবং ‘দ্রুত’ ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল পর্ব পার করেছে রাজনৈতিক চাপে। সেই সমস্ত প্রতিবেদনে বলে হয়েছে যে, কোভ্যাক্সিন তিনটি ক্লিনিক্যাল ফেজ পার করতে বেশ কিছুটা অনিয়মের মধ্যে ছিল। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক এই বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করে সাফ বলে, ‘এই মিডিয়া রিপোর্টগুলি ভীষণই ಌদিশাহীন,ভুল, ভ্রান্ত তথ্য সম্পন্ন।’ এরপরও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছে, সেন্ট্রাল ড্রাগ স্ট্যান্ডার্স কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন সমস্ত রকমের বিজ্ঞান সম্মত পদ্ধতিতে এই টিকা অনুমোদন পেয়েছে আপৎকালীন পরিস্থিতিতে। পরবর্তীকালে সাবজেক্ট এক্সপার্ট কমিটি ২০২১ সালের জানুয়ারির ১ ও ২ তারিখে প্রয়োজনীয় রেকমেন্ডেশন দিয়েছে। তার আগে, ভারত বায়োটেক এই আপৎকালীন ব্যবহারের প্রস্তাব দিতে তারপর নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে এই ভ্যকাসিন ইস্যুতে নির্দিষ্ট পথে আসে মান্য়তা।
সেন্ট্রাল ড্রাগ স্ট্যান্ডার্স কন্ট্রোল অর🤡্গানাইজেশনেরই অংশ এসইসি। তারাই এই কোভ্যাকসিনের সমস্ত দিক যাচাই করে। ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের সমস্ত দিক যাচাই করে তবেই বিষয়টি তুলে ধরেছে। এমনই দাবি করেছে, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। বলা হচ্ছে, সাবজেক্ট এক্সপার্ট কমিটির তরফে নির্দিষ্ট মান্য়তার পরই অনুমোদন শুরু হয়। উল্লেখ্য, এই বিশেষ সাবজেক্ট এক্সপার্ট কমিটির মধ্যে রয়েছেন পালমোনোলজি, ইমিউনোলজি, মাইক্রোবায়েলজি, ফারমোকোলজি, পেডিয়াট্রিক্স ইন🍷্টারনাল মেডিসিনের বিশেষজ্ঞরা রয়েছেন।