নাম বাবলু পাল। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চের পরবর্তী সময় ভারতে এসেছিলেন তিনি। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনে তিনি এদেশের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করেছিলেন। সেই আবেদন𒅌 কার্যত মেনে নিল আদালত🔯। এদিকে গুয়াহাটি আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৯৬৪ সালে বাবলুর দাদু পশ্চিমবঙ্গে এসেছিলেন। তখন বাবলুর বয়স ছিল মাত্র ২ বছর। বর্তমানে অসমের করিমগঞ্জ জেলার বাসিন্দা ওই ব্যক্তি।
এদিকে বিচারপতি এন কোটিশ্বর ও বিচারপতি মালাশ্রী নন্দী এই মামলাটি শোনেন। তাঁরা জানিয়েছেন, ওই ব্যক্তি ১৯৮৪ সালে অসমে এসেছিলেন। কিন্তু তাঁর পরিবারের সদস্যরা ১৯৬৪ সালেই 🌳ভারতে চলে এসেছিলেন। তাছাড়া ওই ব্যক্তি হিন্দু ধর্মের। সিএএ অনুসারে তিনি নি🎃জেকে ভারতীয় নাগরিক হিসাবে তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারবেন।
আদালত সূত্রে খবর, ১৯৬৪ সালে আবেদনকারীর বাবা ও দাদু তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে ভারতে চলে এসেছিলেন। তাঁদের শরনার্থী তকমা দিয়েছিল সরকার। সেই সংক্রান্ত কাগজও আছে। এদিকে ১৯৬৬ সালে তার দাদুর নাম পশ্চিমবঙ্গের ভোটার তালিকায় ওঠে। এদিকে ১৯৭৬ সালে আবেদনকারীর বাবা কলকাতায় জমিও কিনেছিলেন। আবেদনকারী কলকাতার একটি স্কুলে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনাও করেছে। এরপর🉐 যাদবপুরে সোনার ব্যবসা খুলে বসেন। পরে ১৯৮৪ সালে তিনি অসম এসে সোনার ব্যবসা শুরু করেন। তবে আ♛দালত জানিয়েছে, তাঁকে নাগরিকত্ব দেওয়া যেতে পারে। তবে এক আইনজীবীর প্রশ্ন, সিএএর প্রয়োগ নিয়ে কোনও সঠিক গাইডলাইনই নেই। সেক্ষেত্রে ওই ব্যক্তি কীভাবে নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করলেন সেটাই পরিষ্কার নয়।