রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে বাংলাদেশে গ্রেফতার করা হয়েছে হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময় দাসকে। এরপর থেকেই উত্তাল বাংলাদেশে🌞র বিভিন্ন প্রান্ত। সেই অশান্তি থামাতে অভিযান চালাচ্ছে বাংলাদেশের যৌথ বাহিনী।
চট্টগ্রামে রাতভর অভিযান চালিয়ে প্রাক্তন ইসকন নেতা চিন্ময় দাসের অনুসারীদের মধ্যে ৩০ জনকে আটক করেছে বাংলাদেশের যৌথ বাহিনী। চিন্ময় দাসের অনুগামী, পুলিশ ও আইনজীবীদের মধ্য়ে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছিল। ডেইলি স্টারের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে।&nb🌼sp;
রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে চিন্ময় দাসকে গ্রেফতারের ♎পর জামিন মঞ্জুর না করার জেরে শুরু হওয়া বিক্ষোভে পিপি প্রসিকিউটর (পিপি) সাইফুল ইসলাম আলিফ নিহত হন। সংঘর্ষে আহত হয়েছেন অন্তত ১০ জন।
যাদের আটক করা হয়েছে তাদের পরিচয় এখনও যাচাই করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে দ্য ডেইলি স্টার।
সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রামের সেবাক কলᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚোনিতে বাড়িঘরে আগুন ধরিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা। নন্দন কানন ফায়ার সার্ভি𒀰সের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মহম্মদ আলী বলেন, বিক্ষোভকারীরা আগুন নেভানোর চেষ্টায় বাধা দেয়।
ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট রাত সাড়ে ৯টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হলেও কোনো হতাহতের ঘꦫটনা ঘটেনি।
সোমবার চট্টগ্রাম যাওয়ার পথে সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতার কর🉐ে কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতন জাগরণ জোটের এই সন্ন্যাসীকে আদালতে নিয়ে যাওয়ার সময় তার প্রিজন ভ্যানটি ঘিরে তার সমর্থকরা তাঁর মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ দেখাতে থকে।
তাকে আদালত থেকে নিয়ে যাওয়ার সময় বিক্ষোভকারীরা পাথর নিক্ষেপ করে, যার ফলে পুলিশ বাহিনী, আইনজীবী এবং বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়, এ🐻 সময় সাইফুল ইসলাম আলিফও আক্রান্ত হন।
গত ৩১ অক্টোবর চট্টগ্রাম ইসকন পুরোহিতের সমাবেশে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অবমাননার অভিযোগ এনে ফিরোজ খানের🔯 অভিযোগের ভিত্তিতে চিন্ময় দাসসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ আনা হয়। খবর হিন্দুস্তান টꦿাইমসের প্রতিবেদন অনুসারে।
অন্যদিকে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারি নিয়ে বার্তা দিয়েছে ইসকন বাংলাদেশ। এই নিয়ে দু'টি পৃথক বিবৃতি জারি করা হয়েছে। বল♛া হয়েছে, 'আমরা ধারাবাহিক ভাবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আবেদন করেছি যাতে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের সাংবিধানিক সুরক্ষা দেওয়া হয়। আমরা চাই যাতে সরকার এবং প্রশাসন দ্রুত পদক্ষেপ করে সনাতনীদের উদ্বেগ মেটায়। বাংলাদেশ আমাদের জন্মস্থান। আমরা এই দেশের গর্বিত নাগরিক। আমাদের অജনেক আচার্য্যদের জন্ম এই দেশে। আমরা চাই সরকার যাতে এই দেশের প্রতিটি নাগিকের ধর্মীয় স্বাধীনতা বজায় রাখে। আমরা বর্তমান এবং ভবিষ্যতের যেকোনও সরকারের সঙ্গেই সমন্বয় বজায় রাখতে চাই। আমারা চাই যাতে সবাই সব ধর্মের প্রতি সহনশীল হন এবং যে কোনও ধরনের উস্কানি দেওয়া থেকে বিরত থাকেন।'