আগামী বছর অনুষ্ঠিত হতে চলা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে এদিন এক জরুরি বৈঠক ডাকেন কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভাপতি সোনিয়া গান্ধী। সোনিয়া গান্ধীর সভাপতিত্বে আজ কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক, সচিব এবং বিভিন্ন রাজ্যের দায়িত্বে থাকা নেতৃত্বের 🌃একটি বৈঠক হয়। আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনগুলিতে সদস্যপদ, প্রশিক্ষণ, বিক্ষোভ কর্মসূচি এবং ভোট-কৌশল নিয়ে আলোচনা হয় বৈঠকে।
উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, পঞ্জাব, গোয়া ও মণিপুরে বিধানসভা নির্বাচন ২০২২ সালে। সোনিয়া গান্ধী সোমবার স🔴ংগঠনের দায়িত্বে থাকা নেতাদের এবং রাজ্য ইউনিটের প্রধানদের সতর্ক করে দিয়ে বলেন, 'জাতীয় ইস্যুতে গুরুত্বপূর্ণ বিবৃতিগুলি আমাদের তৃণমূল স্তরের ক্যাডারদের কাছে পৌঁছচ্ছে না এবং নীতির বিষয়ে আমাদের রাজ্য-স্তরের নেতাদের মধ্যেও স্পষ্টতা এবং সং⛄হতির অভাব রয়েছে।'
সোনিয়া জোর দিয়ে 🅘জানান যে কংগ্রেসকে ক্ষতিগ্রস্ত এবং বঞ্চিত শ্রেণীর মানুষের জন্য লড়াইয়ে দ্বিগুণ শ্রম দিতে হবে। পাশাপাশি তিনি দলীয় শৃঙ্খলা ও ঐক্যের প্রয়োজনীয়তার উপর পুনরায় জোর দেন। সংগঠনকে আরও শ▨ক্তিশালী করার কথা বলে নেতাদের ব্যক্তিগত উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে অগ্রাহ্য করার বার্তা দেন সোনিয়া।
সোনিয়া বলেন, 'আগামী কয়েক মাসে পাঁচটি রাজ্যে নির্বাচন হতে চলেছে। এই রাজ্যগুলিতে কংগ্রেস পার্টির কর্মী ও নেতারা এই লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আমাদের প্রচার অভিযানের সময় দেখতে হবে যায়ে সমাজের সকল শ্রেণীর সাথে আমরা আলোচনা করি। সকলের সঙ্গে আলোচনা থেকেই সুনির্দিষ্ট নীতি ও কর্মসূচির রূপরেখা তৈরি করতে হবে। আ🎃মাদের অবশ্𒐪যই বিজেপি ও আরএসএসের মতাদর্শিক প্রচারণার বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে। এই যুদ্ধে জিততে হলে জনগণের সামনে তা করতে হবে।'
সোনিয়া আরও বলেন, 'এআইসিসি প্রায় প্রতিদিনই জাতির সমস্যাগুলির উপর গুরুত্বপূর্ণ এবং বিশদ বিবৃতি প্রকাশ করে। কিন্তু এটা আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি যে তারা ব্লক ও জেলা পর্যায়ে আমাদের তৃণমূল ক্যাডার📖দের কাছে সেই বার্তা পৌঁছায় না। এমন কিছু নীতিগত বিষয় রয়েছে যেগুলির বিষয়ে আমি আমাদের রাজ্য পর্যায়ের নেতাদের মধ্যেও স্পষ্টতা🌼 এবং সংহতির অভাব দেখতে পাই।'