সেই ২০০৮ সাল থেকে এক আইটি কর্মী সিক লিভে রয়েছেন অর্থাৎ অসুস্থতার জন্য ছুটিতে রয়েছেন। কিন্তু কেন তাঁর বেতন বৃদ্ধি করা হয়নি তা নিয়ে এবার তিনি আদালতে নালিশ ঠুকলেন। কেন তাঁ🥀র সঙ্গে একপে🐓শে ব্যবহার করা হয়েছে তা নিয়ে অভিযোগ তুলে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন ওই আইটি কর্মী। একটি ইংরেজি সংবাদ মাধ্য়মে এই খবর প্রকাশিত হয়েছে।
সূত্রের খবর, ইয়ান ক্লিফর্ড নামে ওই ব্যক্তি আইবিএমের কর্মী। কিন্তু তিনি গত ১৫ বছর ধরে অসুস্থ। সেকারণে তিনি অফিসে আসতে পারেন না। তাꦬঁর লিঙ্কেডিন প্রোফাইল থেকে জানা গিয়েছে সেই ২০১৩ সাল থেকে তিনি মেডিকালি রিটায়ার্ড। তবে সেই আইটি কর্মীই দাবি করেছেন অন্যের বেতন বাড়ছে, কিন্তু তাঁর বেতন বাড়ছে না কেন?
তিনি আদালতে নালিশ করে জানিয়েছেন, গত ১৫ বছর ধরে আমার বেতন বাড়ছে না। আমি অফ ওয়ার্কে রয়েছি দীর্ঘদিন। এবার দেখে নেওয়া যাক কাজ না করে, অফিসে না গিয়েও তিনি কত 🅰টাকা করে পান তাঁর কোম্পানি থেকে? আইবিএমের হেল্থ প্ল্যান অনুসারে ওই আইটি কর্মী প্রতি বছর ৫৪ হাজার পাউন্ড পান। অর্থাৎ টাকার অঙ্কে তিনি প্রতি বছর বেতন পান ৫৫,৩০,৫৫৬ টাকা। কোম্পানি থেকে বলা হয়েছে ৬৫ বছর বয়স পর্যন্ত তিনি এই বেতন পাবেন।
তবে ওই🐻 বেতনে খুশি নন তিনি। তাঁর দাবি আরও বেশি বেতন পাওয়ার য🎀োগ্য তিনি। কারণ মুদ্রাস্ফীতির যুগে এই পরিমাণ বেতনে কুলোয় না।
এদিকে সেই ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে ক্লিফোর্ড সিক লিভে রয়েছেন। ২০১৩ সাল পর্যন্ত তিনি ওইভাবেই ছিলেন। এরপর কোম্পানি তাঁকে বলে কম্প্রোমাইস এগ্রিমেন্ট করে নিতে। এতে তার চাকরি যাবে না। কিন্তু তিনি বেতন পাবেন। এই প্ল্যানে কোনও কর্মী অক্ষম হয়ে পড়লে তাঁর চাকর🐠ি যায় না। তিনি কর্মী হিꦛসাবেই থেকে যান। তবে কাজ করার প্রতি তাঁর কোনও বাধ্যবাধকতা থাকে না। সেই প্ল্যানেই চলে গিয়েছিলেন ওই কর্মী।
এদিকে ২০২২ সালে তি♍নি এই বেতন বৈষম্যের অভিযোগ💧 তুলে আদালতে যান। তিনি আদালতে জানান, যে কর্মীরা কাজ করতে পারছেন না তাঁদের সুরক্ষা দেওয়াটা এই প্ল্যানের উদ্দেশ্যে। কিন্তু সেটা করা হচ্ছে না। তবে আদালত অবশ্য় এই কথা মানতে চায়নি। তাদের দাবি বিচারক জানিয়েছেন, তিনি ব্যতিক্রমীরকম সুবিধা পাচ্ছেন। তাঁকে নানা ধরনের সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।