বাংলাদেশের উত্তরে লালমনিরহাট� নাকি চিনা বায়ুসেনা ঘাঁট� তৈরি� জন্য� সবুজ সংকে� দিয়েছে বাংলাদেশ� সম্প্রতি এমনই দাবি কর� হয়েছিল একধি� রিপোর্টে� এদিক� সত্য� সেখানে চিনা ঘাঁট� গড়ে উঠলে তা ভারতের চিকেনস নে� করিডরে� জন্য� হুমক� হয়� দাঁড়াবে বল� আশঙ্কা কর� হচ্ছে। তব� এর� মাঝে সিকিমে প্রকিত নিয়ন্ত্রণরেখার খুবই কাছে নিজেদে� শক্ত� প্রদর্শন কর� ভারতী� সেনা� বার্তাসংস্থা এএনআ�-এর রিপোর্� অনুযায়ী, উত্ত� সিকিমে� প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাব� মালভূম� উপ-সেক্টর� ভারতীয় সেনাবাহিনী তাদে� সামরিক দক্ষতা প্রদর্শন করেছে। পূর্� হিমালয� পর্বতমাল� জুড়� অবস্থি� এই উপ-সেক্টরটি দেশে� সবচেয়� উঁচু এব� শীতলতম যুদ্ধক্ষেত্রগুলি� মধ্য� একটি� সেখানে� অত্যাধুনিক সরঞ্জা� এব� উন্ন� প্রযুক্তিত� সজ্জিত কামা� এব� অন্যান্য সাঁজোয়� যা� নিয়ে মহড়� দে� সেনা� (আর� পড়ু�: 'বিএসএফ টাকা দিয়ে 𝐆ইট ছুড়িয়েছ�', মোদী-ইউনু� বৈঠক নিয়ে� বিস্ফোরক মমতা)
আর� পড়ু�: জে� ধর� রেখেছে� ট্রাম্�, চিনে� ওপ� এবার🃏 শুল্� বাড়িয়� ২৪�% কর� আমেরিক�
এর আগ� রিপোর্টে𝄹 দাবি কর� হয়েছিল, বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলায় একটি বিমানঘাঁটি নির্মা� করছে চিন। এদিক� চিনা বিমানঘাঁটি সংক্রান্� তথ্য নাকি ভারতের কাছে� গিয়ে গৌঁছেছে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলা ভারতের 'চিকেনস নে�' এলাকার সাথে সংযুক্ত। বাংলাদেশের এই লালমনিরহাট জেলা পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার � জলপাইগুড়ি জেলা সংলগ্ন� এই আবহে কৌশলগত দৃষ্টিকো� থেকে অত্যন্� সংবেদনশীল। এহেন পরিস্থিতিত� চিনক� এই এলাকায় বিমানঘাঁটি নির্মাণে� অনুমতি দিয়� ভা�তে� উদ্বেগ বাড়িয়েছে বাংলাদেশ�
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি চি� সফরে গিয়েছিলে� মহম্মদ ইউনুস। ইকোনমি� টাইমসে� রিপোর্� অনুযায়ী,� সে� সময়ই চিনক� এই বিমানঘাঁটি তৈরি� অনুমতি দিয়ে এস� থাকত� পারে ইউনুস। তব� � প্রকল্� নিয়� দু� দেশে� মধ্য� আলোচনা� কোনো উল্লেখ সরকারি নথিত� নেই। �দিকে এই চি� সফরকালেই উত্তরপূর্ব ভারত নিয়ে উস্কানিমূল� মন্তব্� করেছিলেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারে� প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনুস।