করোনা সংক্রমণের জেরে লকডাউনের ফলে ৪০,০০০ থেকে 𝐆১৫,০০০ নেমেছে কর্মীসংখ্যা। প্রস্তাবিত পণ্য পরিবহণ করিডরের জন্য শ্রমিক বাড়াতে রাজ্য সরকারগুলির সঙ্গে আলোচনায়ꦛ বসল ভারতীয় রেল।
রꦺেলের বৃহত্তম এই পরিকাঠামোগত প্রকল্পের দায়িত্বে থাকা সংস্থা ‘ডেডিকেটেড ফ্রাইট করিডর কর্পোরেশন লিমিটেড’ (DFCCIL) লকডাউনের পরে এখনও পর্যন্ত মাত্র ৭,০০০ শ্রমিককে কাজে ফেরত পেয়েছে, যার ফলে বর্তমানে প্রকল্পে কর্মীসংখ্যা দাঁড়িয়েছ꧃ে ২২,০০০।
শ্রমিকদের প্রকল্পের কাজে ফেরত আনতে বাস ও ট্রেন ব্যবহার করেছে রেল। তাদের বাধাহীন যাতায়াতের জন্য জেলা প্রশাসনকে চিঠি লিখে এবং বেসরকারি ঠিকাদারদের জন্য ই-পাসের ব্যবস্থাও করা হয়েছে।♎
ফিরে আসা ৭,০০০ শ্🍌রমিকের মধ্যে ৩,২৫০ জন বিদ্যু💎তায়ন, ঢালাই নির্মাণ, ট্র্যাক বসানোর কাজ এবং অত্যাধুনিক যন্ত্র নিয়ন্ত্রণে দক্ষ। এই সমস্ত কাজ স্থানীয় শ্রমিকদের দিয়ে করানো সম্ভব নয়।
এর মধ্যে প্রায়♈ ১,২৫০ জন শ্রমিক প্রকল্পের মুঘলসরাই ইউনিটে ফিরেছেন, ৫০০ জন মুম্বই ইউনিটে ফিরেছেন, ৩০০ জন জয়পুর ইউনিটে ফিরেছেন, ৪০০ জন নয়ডা ইউনিটে ফিরেছেন এবং ৮০০ জন অজমেঢ় ইউনিটে ফিরে এসেছেন বলে জানা গিয়েছে। শ্রমিকরা অধিকাংশই পূর্ব ভারতের বাসিন্দা, জানিয়েছে রেল।
ঘরে ফিরে যাওয়া ৪০,০০০ শ্রমিকের প্রত্যেককে ফের কাজে নিয়োগ করার জন্য রাজ্য সরকারগুলির সঙ্গে আলোচনায় বসছেন রেল কর্তারা। সেপ্টেম্🍬বর মাসের মধ্যে সব শ্রমিককে প্রকল্পের কাছে ফের যোগ দেওয়ানো সম্ভব হবে বলে তাঁরা আশাবাদী।
নির্মীয়মান 💜নির্দিষ্ট পণ্য পরিবহণ করিডোরটির মোট দৈর্ঘ্য ২,৮৪৩ কিমি। ২০২১ সালের মধ্যে তা চালু করা 𝄹যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। যদিও করোনা সংক্রমণজনিত কারণে প্রকল্প শেষ করতে ২০২২ সালও হয়ে যেতে পারে বলে মনে করছেন রেলকর্তাদের একাংশ।
নির্মীয়মাণ পণ্য পরিবহণ প্রকল্পের পূর্ব শাখাটি (Eastern DFC) পঞ্জাবের লুধিয়ানা থেকে পশ্চিমবঙ্গের ডানকুনি পর্যন্ত মোট ১,৮৩৯ কিমি বিস্তৃত হবে। অন্য দিকে, প্রকল্পের পশ্চিম শাখাটির (Western DFC) দৈর্ঘ্য ১,৪৮৩ কিমি যা দিল্লি ও মুম্বইকে যুক্ত করবে। জানা গিয়েছে, এই পশ্চিম শাখা থেকেই অধিকাংশ শ্রমিক লকডাউনের সময় 🧜ঘরে ফিরে গিয়েছেন।