আর ১২০ দিন আগে ট্রেনের টিকিট কাটতে হবে না। আগামী ১ নভেম্বর থেকে নয়া নিয়ম চালু হচ্ছে। সূত্রের খবর, আপাতত চার মাস (১২০ দিন) আগে দূরপাল্লার ট্রেনের অগ্রিম টিকিট কাটতে হয়। আগামী ১ নভেম্বর থেকে সেই সমসয়ীমা কমে দাঁড়াচ্ছে দু'মাস (৬০ দিন)। বিষয়টি আরও সহজভাবে বলতে গেলে ধরা ༺যাক, কেউ হাওড়া থেকে কাশ্মীর যাচ্ছেন ২১ ডিসেম্বর। যেহেতু ১২০ দিন আগে থেকে অগ্রিম টিকিট কাটা যায়, তাই ২৩ অগস্ট থেকে ট্রেনের টিকিট কাটার প্রক্রিয়💫া শুরু হয়েছিল। ১ নভেম্বর থেকে সেই সময়সীমাটা ১২০ দিন থেকে কমে ৬০ দিন হয়ে যাবে। সেই নিয়ম মোতাবেক কেউ যদি ১০ মার্চের কোনও ট্রেনের বুকিং করতে চান, তাহলে তাঁকে নভেম্বরে টিকিট কাটতে হবে না (১২০ দিনের নিয়ম ধরে)। তিনি জানুয়ারিতেই সেই কাজটা করতে পারবেন (৬০ দিনের নিয়ম ধরে)।
অনেক ঝক্কি কমবে যাত্রীদের
সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, সেই সময়সীমা কমিয়ে আনার ফলে সাধারণ মানুষের লা𒉰ভ হবে। কারণ সাড়ে চার মাস আগে অফিসে ছুটির আবেদন করা, ১২🌠০ দিন আগে টিকিট কেটে রাখার প্রক্রিয়া এত সহজ ছিল না। সাড়ে চার মাস আগে থেকে ছুটিতে অনুমোদন দেয় না সব অফিস। ফলে অনেক টালবাহানা হয়। টিকিটের কী হবে, কীভাবে বুকিং করা যাবে, সেইসব নিয়ে মাথায় অনেক চিন্তা থাকে।
১ নভেম্বর থেকে স্বস্তি!
কেউ-কেউ তো ১২০ দিন আগে টিকিট কেটে রাখেন। ছুটি না পেলে ট🔯িকিট বাতিল করে দেন। তাতে টাকাও নষ্ট হয়। সেখানে ৬০ দিন আগে থেকে দূরপাল্লার ট্রেনের অগ্রিম টিকিট কাটার নিয়ম চালু হলে অনেকটা স্বস্তি মিলবে বলে মত সংশ্লিষ্ট মহলের।
আরও পড়ুন: Railways f🌳ined: ট্রেন থেকে চুরি যাত্রীর ব্যাগ, দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ রেলকে ৪.৭ ল🌠াখের জরিমানা
২৮ ফেব্রুয়ারির টিকিট কাটতে পারবেন কবে?
আর সেই স্বস্তি মিলবে ১ নভেম্বর থেকে। ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সেই পুরনো ১২০ দিনের নিয়মই কার্যকর হবে। অর্থাৎ কেউ যদি ২৭ ওফেব্রুয়ারির ট্রেনের টিকিট কাটতে চান, তাহলে তাঁর বুকিংয়ের সময় শুরু হবে ৩১ অক্টোবর থেকে। আর কেউ যদি ২৮ ফেব্রুয়ারির টিকিট কাটতে চান, তাহলে আগের নিয়ম তাঁর বুকিংয়ের সময়সীমা ১ নভেম্বর থেকে শুরু হত। কিন্তু ১ নভেম্বর থেকে নয়া নিয়ম চালু হওয়ায় ২৮ ফেব্রুয়ারির ট্রেনের অগ্রিম টিকিট কাটতে পারবেন ২৯ ডিসেম্বর থেকে।