রেজাউল এইচ লস্কর
ভারত সফরে নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্পা কমল দাহাল। চারদিনের ভারত সফরে এসেছেন তিনি। মনে করা হ𓃲চ্ছে বাংলাদেশের সঙ্গে একাধিক রেলরুট নিয়েও আলোচনꦓা হতে পারে এবারের সফরে।
গত ডিসেম্বর মাসে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর চেয়ারে বসেছিলেন পুষ্পা কমল দাহাল। এবারই তাঁর প্রথম ভারত সফর। মনে করা হচ্ছে ꦅনেপালের সঙ্গে একাধিক বিমান পথেরও সূচনা হতে পারে এবার। এছাড়াও বিদ্যুৎ সংক্রান্ত ব্য়াপারেও কথাবার্তা হতে পারে।
মনে করা হচ্ছে নেপালের প্রধানমন্ত্রী ভারত সফরে একাধিক চুক্তিও সই হতে ❀পারে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে তাঁর♛ আলোচনা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
সূত্রের খবর, নেপালের প্রধানমন্ত্রী সঙ্গে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সাক্ষাৎ হতে পারে। এছাড়াও উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড𓂃়, বিদ💃েশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গেও তাঁর কথা হতে পারে।
তাঁর সফরসূচি অনুসারে খবর, আগামী ২ জুন তিনি মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে যেতে পারেন। সেখানকার পℱরিচ্ছন্নতা দেখার জন্য তিনি যাবেন।
মনে করা হচ্🐭ছে নেপাল ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী দূরনিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থার মাধ্যমে বিরাটনগরে একটি রেলওয়ে ইয়ার্ডের উদ্বোধন করা হবে।জয়নগর-জনকপুর রেল লিঙ্ক যেটা মোটামুটি বিজালপুরি পর্যন্ত বিস্তৃত সেটারও সূচনা হতে পারে। অন্যদিকে নেপালের পক্ষ থেকে নতুন এয়ার রুটের ব্যাপারে ভারতের কাছে প্রস্তাব দেওয়া হতে পারে।
এদিকে বৃহস্পতিবার শক্তিসম্পদের বেচাকেনা সংক্রান্ত ব্যাপারে উভয়পক্ষের ম⛦ধ্য়ে কথাবার্তা হতে পারে। বাংলাদ🉐েশের কাছে শক্তি সম্পদ বিক্রি নিয়ে কথাবার্তা হতে পারেও বলেও মনে করা হচ্ছে।
এদিকে নেপালে জলবিদ্যুৎকেন্দ্র গড়ে তোলার ব্যাপারে আগ্রহ দেখিয়েছে ভারতীয় কোম্পানি। গত এপ্রিল মাসে নেপালে পাওয়ার সামিট হয়েছিল। সেই মিটিংয়ে ভারতীয় একাধিক প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছিল বলে খবরꦅ।
এদিকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত সেপ্টেম্বর মাসে ভারতে এসেছিলেন। সেই সময় তিনি নেপাল ও ভুটান থেকে ভারতের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে শক্তি সম্পদ নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে মত প্রকাশ করেছিলেন। তবে কাঠমান্ডু পোস্টে দাহালকে উদ্🎃ধৃত করে জানানো হয়েছে, যদি আমরা বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ বিক্রি করতে পারি তবে ইতিহাস আমাদের ಞমনে রাখবে।