নেপ🍨ালে বসবাসকারী প্রাক্তন ভারতীয় সেনা সদস্যদের পেনশন তোলার সুবিধার্থে তিন দিনের জন্য খুলে দেওয়া হল ভারত-নেপাল সংযোগকা🐈রী সেতুগুলি।
১৯৫০ সালের ভারত-নেপাল চুক্তি মোতাবেক ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে 💎নিজের নাগরিকদের অনুমতি দেয় নেপাল সরকার। পরিবর্তে ভারতের প্রশাসনকি বিভাগ ছাড়া অন্যান্য সরকারি ও বেসরকারি সংস্থায় নেপালের নাগরিকদের চাকরির সুযোগ দেয় ভারত। সেনাবাহিনীতে চাকরির মেয়াদ ফুরোলে নেপালিরা দেশে ফিরে যান। তবে অবসরের পরে পেনশন সংগ্রহ করতে তাঁদের ভারতের ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়। &nbsꦓp;
করোনাভ𓆉া🐎ইরাস সংক্রমণের জেরে লকডাউন আরোপ হওয়ায় গত মার্চ মাসের শেষ থেকে ভারতে এসে পেনশন তুলতে পারেননি নেপালের কাঞ্চনপুরের ২,০০০ জন, বৈটারির ৭০০ জন এবং ধারচুলা জেলার ৮০০ জন বাসিন্দা। এঁরা সকলেই এক সময় ভারতীয় সেনাবাহিনীতে বহাল ছিলেন।
দুই দেশের ꦕমদ্যবর্তী সীমান্ত লকডাউনের ফলে বন্ধ থাকায় তাঁরা পেনশন তুলতে না পেরে চরম আ🐟র্থিক দুরবস্থার সম্মুখীন হয়েছেন। এই কারণে তিন দিনের জন্য সীমান্ত খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ভারত সরকার।
উত্তরাখণ্ডের পিথোরাগড়ের জেলাশাসক ভি কে যোগদণ্ডে জানিয়েচেন, ‘নেপালের বাসিন্দাদের ধারচুলা, ঝুলাঘাট ও জৌলাজিবীর মতো সীমান্তবর্তী শহরে অবস্থিত ভারতীয় ব্যাঙ্কের শাখা থেকে পেনশন তোলার সুবিধা করত𝔉ে বুধবার থেকে তিন দিনের জন্য কয়েকটি সেতু খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। সেতুগুলি সবই কালী নদীর উপরে অবস্থিত।’
জেলাশাসক জানিয়েছেন, এই সমস্ত পেনশনভোগীর অধিকাংশই প্রাক্তন ভারতী সেনাবাহিনীর সদস্য। তাঁর সুবিধায় শুক্রবার পর্যন্ত খোলা থাকবে দুই দেশের মধ্যে সংযোগকারী সে🧜তুগুলি। প্রতিদিনﷺ সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত খোলা থাকবে সেতু।
ধারচুলার মহকুমা শাসক এ কে শুক্লা জানিয়েছেন, নেপাল থেকে আগত পেনশনভোগীদের স্বাস্থ্য পরীক🐻্ষার জন্য সেতুর মুখে মোতায়েন থাকবেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। মাস্ক ব্যবহার এবং সামাজিক দূরত্ববিধি মেনে চলতে হবে পেনশনভোগীদের।