সংস্কৃতি ফালোর
ন্যাশানাল কনফারেন্সের এমপি তথা জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ডঃ ফারুক আবদুল্লাহ লোকসভার অনাস্থা প্রস্তাব প্রসঙ্গে কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে একহাত নিলেন। তিনি সাফ জানিয়ে দেন, প্রধানমন্ত্রী শুধু একটি 🌸রঙের প্রতিনিধিত্ব করেন না। তিনি গোটা দেশের প্রতিনিধিত্ব করেন।
তিনি বলেন, কাশ্মীরের মানুষ ভারতের অঙ্গ হতে পেরে গর্ব বোধ করেন। তবে কিন্তু এই দেশের শুধু হিন্দুদের প্রতি নয়, মুসলিম, খ্রী🉐ষ্টান, শিখ সহ সকলের প্রতি দায়িত্ব রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শুধু একটি রঙের প্রতিনিধিত্ব করেন না। তিনি গোটা দেশের প্রতিনিধিত্ব করেন। তিনি ভারতের ১.৪ বিলিয়ন মানুষের প্রতিনিধিত্ব করেন। এটাকে এড়িয়ে যাওয়াটা ঠিক নয়।
আবদুল্লাহ জানিয়েছেন, কাশ্মিরী পন্ডিতদের আমরা ফেরাতে চেষ্টা ক☂রছিলাম, কিন্তু সীমান্তের ওপারের ফোর্স একটি গ্রামে কাশ্মিরী পন🐈্ডিতদের হত্য়া করে। সঙ্গে সঙ্গে আমরা যে ৫০টি গাড়িতে তাদের বাড়িতে ফেরানোর চেষ্টা করেছিলাম সেটা বন্ধ করে দিই। তিনি কেন্দ্রীয় সরকারকে প্রশ্ন করেন, গত ১০ বছরে আপনারা কতজন কাশ্মিরী পন্ডিতকে ফেরাতে পেরেছেন?
আবদুল্লাহ বলেন, একেবারে বলবেন না আমরা ভারতের অং🔯শ নই। আমরা পাকিস্তানি। কখনও বলবেন না যে আমরা অনুপ্রবেশকারী। আপনারা বুঝতেই চান না যে আমরা এই দেশেরই অংশ।
আবদুল্লাহ এই বক্তব্য প্রস🙈ঙ্গ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই বলেন, কেন্দ্রীয় সরকারকে দোষারোপ করে কাশ্মিরী হিন্দুদের উপকারে লাগবে না। এটা শুধু ভুল কথা সেটাই নয়, এটা ♌সংসদকে বিপথে চালিত করছে।
তবে কাশ্মীর প্রসঙ্গে এদিন কড়া বার্তা দিয়েছেন খোদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি জানিয়েছেন, ‘একটি এনজিওর মিটিংয়ের রিপোর্ট পাঠিয়েছিল আমায়। সেখানে বলছে, হুরিয়ত, জমিয়তে, পাকিস্তান নিয়ে আলোচনা করো। আমরা হুরিয়ত, জমিয়তে, আর পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা করব না। যদি চর্চা করতেই হয় তবে কাশ্মীরের যুবকদের সঙ্গে চর্চা করব। হুরিয়ত, জমায়তে বন্ধ করে দিয়েছি। চাকরিক্ষেত্রে যাদের আতঙ্কবাদের সঙ্গে যোগ ছিল সেসব সরিয়ে দিয়েছি। এখন আতঙ্কবাদীদের লাশ নিয়ে মিছিল হয় না। কারণ যেখানে ওরা মারা যায় সেখানেই শেষকৃত্য।📖’
তাঁর মতে এখন আর পাথর ছোঁড়ার ঘটনা হয় না কাশ্মীরে। কাশ্মীরে এখন প্রচুর পর্যটকরা আসে𝕴ন।