কেরালা সোনা পাচারকাণ্ডে শনিবার দুই অভিযুক্ত স্বপ্না সুরেশ ও সন্দীপ নায়ারকে বেঙ্গালুরু থেকে গ্রেফতার করার পরে শুরু হয়েছে🎀 নতুন বিতর্ক। করোনা সংক্রমণ রোধে জারি করা নিষেধাজ্ঞার আবহে পুলিশꦺের নজর এড়িয়ে কী ভাবে তাঁরা ৮০০ কিমি পাড়ি দিলেন, তাই নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
বিরোধী কংগ্রেস ও বিজেপির অভিযোগ, ক্ষমতাবান পুলিশ আধিকারিকদের সাহায্যেই ღতাঁরা রাজ্য ছাড়তে পেরেছিলেন। বিজেপি সভাপতি কে সুরেন্দ্রন দাবি করেছেন, ‘তিরুবনন্তপুরমেপৃরই বেশ কিছু অঞ্চলে এক প্যাকেট দুধ কিনতে গেলেও পাস দরকার পড়ে। সেখানে আন্তরাজ্য চেকপোস্টে এন্ট্রি পাস না দেখালে কী ভাবে প্রবেশাধিকার মিলতে পারে? বোঝাই যাচ্ছে, শীর্ষ পদাধিকারী পুলিশ কর্তারা তাঁদের পথ দেখিয়ে নিয়ে গিয়েছি𝐆লেন।’
পাশাপাশি, কেরালার কংগ্রেস নেতা রমেশ চেন্নিথালার অভিযোগ, ‘অভিযোগ দায়ের করার পরে প্রায় এক সপ্তাহ কেটে গিয়েছে। একাধ🐼িক অভি🧸যোগ তাঁর বিরুদ্ধে থাকা সত্ত্বেও স্বপ্না সুরেশের নামে কোনও এফআইআর দায়ের করা হয়নি। এর মধ্যে রয়েছে ভুয়ো বি কম ডিগ্রি দাখিল করে সরকারের উচ্চ পদে চাকরির মতো গুরুতর বিষয়ও। ওঁর পালিয়ে যাওয়া সেই রহস্যে বিশেষ মাত্রা যোগ করল।’
পুলিশ অবশ্য জানিয়েছে, লকডাউন বিধি অগ্রাহ্য করে কী🅺 ভাবে রাজ্য ছাড়লেন দুই অভিযুক্ত, সে বিষয়ে তদন্ত ক😼রা হবে।
গত রবিবার তিরুবনন🅺্তপুরম বিমানবন্দরে সংযুক্ত আরব আমিরশাহি থেকে আসা পণ্যেꩵর মধ্যে থেকে ৩০ কেজি চোরাই সোনা উদ্ধার করে শুল্ক দফতর। ঘটনার পরেই গা-ঢাকা দেন রাজ্য তথ্য প্রযুক্তি দফতরে আইটি উপদেষ্টা হিসেবে কর্মরতা স্বপ্না সুরেশ এবং তাঁর সঙ্গী সন্দীপ নায়ার।
এ দিকে, স্বপ্নার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকার কারণে প্রধান সচিব এম শিবশংকরকে বদলি করেন কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন। অন্য দিকে, ঘটনার তদন্তভার এনআইএ-কে💝 দেয় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। তাদের হাতেই শনিবার বেঙ্গালুরুর হোটেল থেকে 🎉ধরা পড়েন দুই অভিযুক্ত।