কোভিড রোগীদের উপরে নজরদারির জন্য তাঁদ💧ের মোবাইল কল তথ্য সংগ্রহের জেরে বিতর্কের কেন্দ্রে কেরালা পুলিশ। সরকারের যুক্তি, সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের স্বার্থেই এই পদক্ষেপ। কিন্তু বিরোধীদের অভিযোগ, রাজ্যবাসীর ব্যক্তিগত জীবনে হস্তক্ষেপ করছে প্রশাসন।
মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন জানিয়েছেন, অতিমারী পরিস্থিতির মোকাবিলায় এমন কড়া পদক্ষেপ জরুরি, তবে ব্যক্তিগত তথ্যের যাতে ভুল প্রয়োগ না হয়, সে ব্যাপারে নিশ্চয়তা দিচ্ছে পুলিশ। জীবাণু সংক্রমণ রোধ করার জন্য বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ার অংশ﷽ এ𝔉ই পদক্ষেপ, দাবি মুখ্যমন্ত্রীর।
বিরোধী নেতা রমেশ চেন্নিথালার অভিযোগ, ‘শুধুমাত্র সাংঘাতিক অপরাধ সংক্রান্ত বিষয়েౠ কল ডিটেলস রেকর্ড করায়ত্ত করার সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশব এ ক্ষেত্রে লঙ্ঘন করেছে সরকার। কেরালাকে নজরবন্দি রাজ্য করার চেষ্টা চলেছে। মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হচ্ছে।’
তাঁর আশঙ্কা, কোভিড রোগীদের ফোনে আড়ি পাতার কারণে পরবর্তীকাল𝄹ে তাঁদের গুরুতর 🌊ফল ভুগতে হবে। পাশাপাশি, নির্দেশ প্রত্যাহার না করলে এই বিষয়ে আদালতে যাবে বলে হুমকি দিয়েছে কংগ্রেস।
বুধবার কেরালা পুলিশের প্রধান লোকনাথ বেহরা একটি সার্কুলার জারি করেছেন। সার্কুলারে তিনি জানিয়েছেন, কোবিড রোগীদের মোবাইল ফোনের কল রেকর্ড জোগাড় করতে সমস্ত সার্ভিস প্রোভাইডারের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন এডিজি পুলিশ (অনুসন্ধান) এবং এডিজি পুলিশ (সদর)। তার পরেই তৈরি হবে কোভিড রোগীদের ফ🧸𝔍োনে আড়ি পাতার পরিকল্পনা।
স🍸ুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এম আর অভিলাষ জানিয়েছেন, অপরাধমূলক তদন্দের স্বার্থেই শুধুমাত্র মোবাইল ফোন কল ডিটেলস সংগ্রহ করা যায়।