রেগে মেগে এথিক্স কমিট♒ি থেকে বেরিয়ে এসেছেন মহুয়া মৈত্র। তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। ক্যাশ ফর কোয়েশ্চেন অভিযোগে অভিযুক্ত তিনি। বিরোধীদের একাংশের দাবি, অনৈতিক প্রশ্ন করছিল এথিক্স কমিটি। সেকারণেই ওই এথিক্স কমিটির বৈঠক থেকে বেরিয়ে আসেন মহুয়া সহ অন্যান্যরা। কিন্তু এথিক্স কমিটির অন্দরে ঠিক কী কথা বলেছিলেন মহুয়া?
এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, সংসদীয় এথিক্স কমিটিতে তৃণমূল এমপি মহুয়া মৈত্র জানিয়েছিলেন, একটা তিকꦓ্ত ব্যক্তিগত সম্পর্কের জেরে এই ধরনের অভিযোগ করা হয়েছে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে এমনটাই জানা গিয়েছে।
তবে সূত্রের খবর, এথিক্স কমিটি মহুয়া মৈত্রর বয়ান রেকর꧑্ড করেছে। আসলে প্রাক্তন বয়ফ্রেন্ড জয় অনন্ত দেহাদ্রাই অবশ্য় ইতিমধ্য়েই জানিয়েছেন, সত্য়টা সামনে আসবেই।
পিটিআই সূত্রে খবর, কমিটির সামনে এদিন দেহাদ্রাইয়ের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের প্রসঙ্🌳গও ওঠে। তবে এদিন বিরোধী এমপি কংগ্রেসের এন উত্তম কুমার রেড্ডি, বিএসপির ডানিশ আলি মহুয়াকে সমর্থন কর𝕴েছেন।
তবে প্রশ্ন করার বিনিময়ে টাকা নেওয়ার অভিযোগ মানতে চাননি মহুয়া মৈত্র। তবে দর্শন হীরা🉐নন্দানিকে সংসদীয় পোর্টালের আইডি দেওয়ার বিষয়টি তিনি মেনে নিয়েছেন বলে খবর।
এদিকে সূত্রের খবর, বিরোধী এমপিদের একাংশ দাবি করেন প্রশ্ন পোস্টিং করার জন্য় এই লগ ইন আইডিটা ব্যবহার করা হয়। এর সঙ্গে জাতীয় সুরক্ষাহানির কোনও ব্যাপার নেই। এর সঙ্গেই বিরোধী এমপিরা পালটা প্রশ্ন করেন, তবে কি প্রত্যেক এমপি একাই তাঁদের প্রশ্ন ꧑পোস্টিং করেন? কেউ তাঁদের সহায়তা করেন না? এটাই ধরে নিতে হবে।
তবে এদিন এথিক্স কমিটির বৈঠকের মধ্য়েই মেজাজ হারান মহুয়া মৈত্র। তিনি বৈঠকের বাইরে সাংবাদিকদের সামনেও তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন। অনৈতিক প্রশ্ন করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ তোলেন বিরোধীরা। তবে বিজেপি ꦉনেতৃত্বের দাবি, পুরো নাটক করছেন মহুয়া। প্রশ্ন এড়িয়ে যাওয়ার জন্য তিনি এসব করছেন। তিনি এদিন প্রশ্নের মুখোমুখি না হয়ে এথিক্স কমিটির বৈঠক থেকে পালিয়ে এসেছেন।