আইন কমিশন সম্ভবত সংবিধানে একটা নতুন অধ্য়ায় যোগ করতে যাচ্ছে। এক দেশ এক নির্বাচন বা One Nation One Election- বিষয়ক একটি চ্যাপ্টার যোগ করা হতে পারে সংবিধানের সঙ্গে। সূত্রের খবর, ২০২৯ সালের মাঝামাঝি থেকে লোকসভা, ব꧅িধানসভা ও অন্যান্য স্থানীয়স্তরের নির্বাচন যাতে একসঙ্গে হয় সেই বিষয়টি যুক্ত হবে সংবিধানের মধ্য়ে♋।
এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি ঋতূরাজ অবস্তি এনিয়ে সংবিধানের সংশোধন করার ব্য়াপারে অনুমোদন করতে পারেন💞। পিটিআই সূত্রে খবর।
এদিকে লোকসভা, বিধানসভা ও স্থানꦅীয় স্তরে নির্বাচন একসঙ্গে করার বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চর্চা হয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের অন্দরেও এনিয়ে কথাবার্তা হয়েছে। মূলত একসঙ্গে যাতে এই ভোটগুলি করা যায় সেব্যাপারে কথাবার্তা হয়েছে। তবে শেষ পর্যন্ত এটা কতদূর বাস্তবায়িত হয় সেটাও দেখার।
কিন্তু বার বারই প্রশ্ন ওঠে যদি কোনও ক্ষেত্রে দেখা যায় যে অনাস্থা ভোট হয়েছে অথবা ত্রিশঙ্কু পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে সেক্ষেত্রে কী হবে? আচমকাই যদি কোনও সরকার ভেঙে যায় তবে কী হবে? এনিয়েও আইন কমি꧃শন বিশেষভাবে সুপারিশ করতে꧃ পারে। এক্ষেত্রে ঐক্যবদ্ধ সরকার তৈরির ব্যাপারে সুপারিশ করা হতে পারে। এক্ষেত্রে সমস্ত রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের একজায়গায় নিয়ে এসে মঞ্চ তৈরি করে যাতে সরকার তৈরি করা যায় তার ব্যবস্থা করার ব্যাপারে বলা হয়। কিন্তু সেই ধরনের সরকার তৈরি যদি বাস্তবে সম্ভব না হয় তবে কী হবে?
এক্ষেত্রে আইন কমিশনের সুপারিশ হতে পারে যে বাকি সময়ের জন্য আবার নতুন করে ভোট করা যেতে পারে। সূত্রের খবর, এই যে নতুন করে ভোট হ🌌বে সেটা কেবলমাত্র ওই বাকি সময়ের জন্য় করা হবে। মানে ধরা যাক তিন বছর তখনও মেয়াদ শেষ হতে বাকি রয়েছে। তার আগেই শেষ হয়ে গেল সরকার। ভেঙে গেল সরকার। সেক্ষেত্রে ওই বাকি তিন মাসের জন্যই সরকার তৈরি করা যেতেই পারে।
এদিকে আইন কমিশনের পাশাপাশি প্রাক্তন রাষ্ট্রপত𒐪ি রামনাথ কোবিন্দের নেতৃত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটিও কাজ করছে। এদিকে এবার এপ্রিল-মে মাসে লোকসভা ভোট হতে পারে। সেই সঙ্গেই অন্তত পাঁচটি বিধানসভা ক্ষেত্রে ভোট হতে পারে। তবে মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা ও ঝাড়খণ্ডেও ভোট কিছুটা পরে হতে পারে।