মাফিয়া ডন দাউদ ইব্൩রাহিমের মালিকানাধীন একটা প্লট কিনেছেন এক আইনজꦇীবী। ২ কোটি টাকায় তিনি এই প্লট কিনেছেন। আর সেখানেই তিনি সনাতন স্কুল খোলার পরিকল্পনা নিয়েছেন।
প্রাক্তন শিবসেনা নেতা অজয় শ্রীবাস্তব এই প্লটটি কিনেছেন। কিন্তু এত দাম দ🔯িয়ে কেন তিনি কিনলেন? তিনি জানিয়েছেন, আমি সনাতনী হিন্দু। আমাদের পন্ডিতজী যেটা বলেছেন সেটা আমি অনুসরণ করি। সংখ্য়াতত্ত্বের বিচারে ওই জমিটা আমার꧋ কাছে শুভ। এই জমির চরিত্র পরিবর্তন করার পরে ওখানে একটা সনাতন স্কুল তৈরি করব। খবর এনডিটিভি সূত্রে।
তবে এবারই প্রথম নয়, এর আগেও তিনি দাউদ⛎ের তিনটি সম্পত্তি কিনেছিলেন। এমনকী ওই মাফিয়ার ছোটবেলার বাড়িও তিনি কিনে নেন। মুম্বইতে ওই মাফিয়ার দুটো দোকান ছিল। সেটা নিলাম করা হয়েছিল ২০০১ সালে। সেটাও কিনে নেন তিনি।
এমনকী ২০২০ সালে দাউদের জন্মস্থানে থাকা বাড়িও কিনে নেন। তবে ওই সম্পত্তির নথিতে কিছুটা গলদ রয়েছে। সেকারণে ⛎তিনি ঠিকঠাক কাগজপত্র পাননি। তবে সেই ভুলগুলি সংশোধন করা হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে সেগুলি ♈পাওয়া যাবে শীঘ্রই।
তবে তিনি জানিয়েছেন, ২০২০ সালের দাউদের বাংলোর নিলামে আমি অংশ নিয়েছিলাম। সনাতন ধর্ম পাঠশাল🌌া ট্রাস্ট তৈরি করা হয়েছিল। সেটার রেজিস্ট্রেশন হওয়ার পরে আমি সনাতন স্কুল তৈরি করব।
মুম্বইয়ের অন্ধকার জগতের অন্যতম মাথা ছিল এই দাউদ ইব্রাহিম। ৭০এর দশকে তারই নেতৃত্বে গড়ে উঠেছিল কুখ্যাত ডি কোম্পানি। একদিকে গ্যাংস্টার, মাদক কারবারী, তো🐠লাবাজি, খুনী, জঙ্গি কার্যকলাপ সহ নানা কুখ্যাত ঘটনায় বার বার নাম জড়িয়েছে তার। এর আগেও বিভিন্ন মহল থেকে দাবি করা হয়েছিল করাচিতে আশ্রয় নিয়েছে দাউদ। কিন্তু বার বারই তা অস্বীকার করেছে পাকিস🅠্তান।
কুখ্যাত মা♈ফিয়া ডন দাউদ ইব্রাহিম ঠিক কোথায় এনিয়ে নানা চর্চা চলে গোটা বিশ্ব জুড়েই। তবে একবার এনিয়ে বিস্ফোরক তথ্য দিয়েছিলেন দাউদের এক আত্মীয়। সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে খবর, দাউদের বোন হাসিনা পার্কারের ছেলে অর্থাৎ দাউদের ভাগ্নে আলিশা পার্কার এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেটকে(ইডি) জানিয়েছিলেন, দাউদ ইব্রাহিম বর্তমানে পাকিস্তানের করাচিতে রয়েছে। পাশাপাশি তিনি একথাও জানিয়েছিলেন, তাঁর পরিবার এব🥂ং তিনি নিজে দাউদের সঙ্গে কোনও যোগাযোগ রাখেন না। তবে দাউদের স্ত্রী মহাজাবিন তার স্ত্রী ও বোনেদের সঙ্গে উৎসবের সময় যোগাযোগ করেছিল।
এদিকে বার▨ বার অভিযোগ তোলা হয় জঙ্গি, মাফিয়া, অন্ধকার জগতের লোকজন পাকিস্তানে ঘাঁটি গেড়েছে। এবার দাউদের আত্মীয়ের স্বীকারোক্তিতে একথা অনেকটাই স্পষ্ট হয়ে গেল।