দিল্লি🧸র প্রগতি ময়দান টানেলে ভয়াবহ ছিনতাইয়ের ঘটনা। বাইকে চেপে দুষ্কৃতীরা এক ব্যবসায়ীর ꧂গাড়িতে তাড়া করে। এরপর সেই গাড়িটিকে আটকায় তারা। এরপর প্রায় দু লাখ টাকা তারা লুঠপাট করে। শনিবারের ঘটনা। তিলক মার্গ থানায় এনিয়ে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
একেবারে শিউরে ওঠার মতো ঘটনা। গুজরাটের মেহসানা এলাকায় সোনার ব্যবসায়ী ওই ꦕব্যক্তি। নাম সজন কুমার। চাঁদনꦇি চক এলাকায় তার ব্যবসা রয়েছে। গুরগাঁও এলাকায় অন্য় এক ব্যবসায়ীকে টাকা দেওয়ার জন্য সজন কুমারের প্রতিনিধিরা গাড়িতে চেপে যাচ্ছিলেন। পথেই বাইক আরোহীরা তাদের তাড়া করে।
ওই গাড়িকে প্রগতি ময়দান টানেলে বাইকে চেপে আসা দুষ্কৃতীরা দাঁড় করা꧟য়। এরপর পিস্তল দেখিয়ে তারা টাকার ব্যাগ ছিনিয়ে নেয়।এমনকী পালিয়ে গেলে খুন করা হবে বলেও হুমকি দেয়। এদিকে দুষ্কৃতীরা চলে যেতেই পুলিশে খবর𝔉 দেন তারা।
সূত্রের খবর, ওই দুষ্কৃতীরা বাইকে চেপে তাদের অনুসরণ করছিল। এরপর টানেলের কাছে তাদের দাঁড় করায়। দুর্ঘটনা হয়ে যাচ্ছিল বলে প্রথমে তাদের দাঁড় করায়। এরপর তাদের টানেলে♑র একদিকে নিয়ে যাওয়ার হয়। এরপর তাদের বন্দুক দেখানো হয়। এদিকে সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়েছে সেই ছবি।
তাতে দেখা গিয়েছে ঘটনার সময় একপা🐻শ দিয়ে গাড়ি ছুটছে। কিন্তু কেউ একবার ফিরেও তাকায়নি। কোনও গাড়ি দাঁড়িয়ে জিজ্ঞাসা করেনি কেন তাদের আটকানো হয়েছে। টানেলের কাছে সিসি ক্যামেরা ছিল। তাতে গো♛টা বিষয়টি ধরা পড়েছে।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের ধারণা চাঁদনি চক থেকেই তাদের পিছনে আসছ❀িল দুষ্কৃতীরা। লাল কেল্লার কাছ থেকে গাড়িতে উঠেছিলেন সোনার ব্যবসায়ীর 🗹লোকজন। ক্রাইম ব্র্যাঞ্চের স্পেশাল সেলও এনিয়ে তদন্ত করছে। কাদের হাত এর পেছনে রয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে ।
এদিকে প্রগতি ময়দান টানেলের কাছে সুরক্ষার জন্য কর্মী নিয়োজিত করা থাকে। কিন্তু তাদের দৃষ্টꦰি এড়িয়ে কীভাবে এই ঘটনা হল তা পুলিশ খতিয়ে দেখছে। তবে কি সেই সময় নিরাপত💫্তারক্ষীরা কেউ ছিলেন না ওই টানেলের কাছে ?
সবটাই খতিয়ে দেখছে পুলিশ। দুষ্কৃতীদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করার চেষ্টা করা হচ্ছে। বাইকের নম্বর পাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে রাজধানীর বুকে এই ঘটনাকে ঘিরে ফের সুরক্ষা নিয়ে বড় প্রশ্ন উঠে গেল। বাইকে মোট চারজন ছিল। সামনের💞 দুজনের মাথায় হেলমেট।