রাজ্যবাসীর কল্যাণে নাকি একাধিক প্রক🃏ল্প কার্যকর করেছে রাজ্য ও কেন্দ্র। স্কুলের প্রার্থনার সময় সেই প্রকল্পের বিষয়ে পড়ুয়াদের জানাতে শিক্ষকদের আর্জি জানালেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী ব♛িপ্লব দেব।
গত রবিবার আগরতলার রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনে অনুষ্ঠিত ৫৯ তম শিক্ষক দিবসের অনুষ্ঠানে তিনি দাবি করেন, ক্ষমতায় আসার পর থেকে শিক্ষাক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দিয়েছে বিজেপি-আꦜইপিএফটি সরকার। ফলস্বরূপ বোর্ড পরীক্ষায় পাশের হার বেড়েছে। সেই পরিসংখ্যান তুলে ধরে বিপ্লব দাবি করেন, ২০১৭ সালে দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় পাশের হার ছিল যথাক্রমে ৬৭.৩৮ শতাংশ এবং ৭৭.৭৩ শতাংশ। যা এবার দশম শ্রেণির ক্ষেত্রে হয়েছে ৬৯.৪৯ শতাংশ। আর দ্বাদশ শ্রেণির ক্ষেত্রে তা ৮০.৮ শতাংশে ঠেকেছে।
ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আত্মনির্ভর হওয়ার জন্য পড়ুয়ারা যাতে মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে পারে, সে কথা মাথায় রেখে স্কুলগুলিতে ভোকেশনাল কোর্স চালু করেছে রাজ্য সরকার। বুনিয়াদি শিক্ষাব্যবস্থার উন্নতির জন্য আমরা ইতিমধ্যে নয়া জাতীয় শিক্ষানীতি মেনে চলতে শুরু করেছি। পাশাপাশি শিক্ষা দফতরের মাধ্যমে কেন্দ্র ও রাজ্যের বিভিন্ন প্রকল্পের রূপায়ণ করা হচ্ছে। ভবিষ্যতের কাণ্ডারীদের তৈরির ক্ষেত্রে শিক্ষকরা হলেন স্থপতিকার এবং রাজ্যের সার্বিক উন্নতির জন্য তাঁদের আরও দায়িত্ব নিতে হবে। স্কুলে প্রার্থনার সময় মানুষের কল্যাণে কেন্দ্র ও রাজ্যের প্রকল্পগুলির বিষয়ে পড়ুয়াদের জানানোর জন্য শিক্✱ষকদের আর্জি জানাচ্ছি।’