ন🐈ীতি আয়োগের বৈঠক। মোদীর সভাপতিত্বে সেই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিকে এবারের দিল্লি সফরে মমতা সেট🐬িং করতে গিয়েছেন মোদীর সঙ্গে, এমন অভিযোগ উঠেছিল বার বার। তবে সেই জল্পনাকে দূরে সরিয়ে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে কার্যত সেই কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগ তুলেই সরব হলেন মমতা।
কোভিড মোকাবিলায় ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর কথা তুলে ধরেছেন মোদী। দেশ যে গোটা বিশ্বের কাছে মডেল সেকথাও জানিয়েছেন মোদী। আর তার কিছুটা উলটো সুর মমতার গলায়। তিনি এদিন জানিয়ে দেন, কেন্দ্রীয় সরকারের পাশাপাশি দেশের বৃদ্ধি ও অগ্রগতিতে রাজ্যগুলোরও সমান অংশীদারিত্ব রয়েছে। আর বর্তমানে সেই অংশীদারিত্বকে কার্যত অস্বীকার করা হচ্ছে। এমনটাই অভিযোগ তুলে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কার্যত যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোতে রাজ্যের ভূমিকা যে কোনওভাবেই অস্বীকার করা যায় না সেকথাই আরও একবার মনে করিয়ে দিলেন মমতা। মমতার দাবি, রাজ্যগুলি শক্তিশালী করতে হলে তাদের আর্থিক দাবি দাওয়া মেটাতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকেও তিনি বকেয়া পাওনাগণ্ডার ব্যাপ🍒ারে তালিক🔥া জমা দিয়েছেন। এবার নীতি আয়োগের বৈঠকেও🐎 তা নিয়ে ইঙ্👍গিত দিলেন।
এখানেই শেষ নয়। জাতীয় শিক্ষানীতি নিয়েও মমতা চাঁচাছোলা বক্তব্য রাখেন নীতি আয়োগের বৈঠকে। প্রসঙ্গত জাতীয় শিক্ষানীতি যে মমতা স🥃রকার মানবে না সেটা আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। আর এদিন নীতি আয়োগের বৈঠকে ⛎মমতা কার্যত জানিয়ে দিলেন, মোদী সরকার জোর করে জাতীয় শিক্ষানীতি রাজ্যগুলির উপর চাপিয়ে দিচ্ছে। কেন রাজ্যগুলির সঙ্গে আলোচনা না করেই এই নীতি কার্যকর করা হচ্ছে তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি।