একেবারে হাড়হিম ঘটনা বললেও একে খুব কম বলা হয়। কর্ণাটকে এক ভয়াবহ ঘটনা সামনে এসেছে। যেখানে এক ব্য়ক্তি তার বন্ধুর গলার নলি কাটার চেষ্টা করে। এরপর সেই রক্ত সে পান করার চেষ্টা করে বলে অভিযোগ। এতটাই প♔্রতিহিংসা! পুলিশ সূত্রে ꦦখবর, ওই যুবক ভাবতেন তার স্ত্রীর সঙ্গে বন্ধুর পরকীয়া সম্পর্ক রয়েছে। সেকারণে সে বন্ধুকে খুন করার চেষ্টা করেছিল। এরপর সেই বন্ধুর শরীরের রক্ত সে পান করে বলে অভিযোগ। নৃশংসতম ঘটনা।
তবে সূত্রের খবর, প্রাণঘাতী হামলা চালানো হলেও কোনওরকমে বেঁচে যায় ওই ব্য়ক্তি।মারেশের উপর হামলা চালানোর জন্য় একটি ছোট ছুরি ব্যবহার করা হয়েছিল। তাতেই তার বড় আঘাত লাগেনি। কর্ণাটকের চিক্কাবল্লারপুর এলাকার ঘটনা। এদিকে গোটা ঘটন✅া ক্যামেরাতে রেকর্ডও করা হয়।
ফ🧸্রি প্রেস জার্নালের খবর অনুসারে অভিযুক্তের নাম বিজয়। বিজয় সন্দেহ করত তার বন্ধু মারেশের সঙ্গে তার স্ত্রীর কোনও সম্পর্ক রয়েছে। এরপর বিজয় মারেশকে ডেকে পাঠায়। এরপর দেখা হলে বিজয় বলে স্ত্রীর সঙ্গে তোমার কোনও সম্পর্ক আছে? এরপর এনিয়ে দুজনের মধ্যে ঝগড়া বেঁধে যায়। এরপর একটা ছুরি দিয়ে বিজয় তার বন্ধুর গলা চিরে দেয়। এরপর সে তার রক্ত পান করতে যাচ্ছিল। সেই সময় অপর একজন গোটা ঘটনা মোবাইলে রেকর্ড করে।
এরপর সেই ভিডিয়ো ভাইরাল হয়ে যায়। পꦗুলিশ অভিযুক্ত বিজয়কে গ্রেফতার করেছে। বিজয় পেশায় ব্যবসায়ী। সে কিছুদিন ধরেই সন্দেহ করত যে তার বন্ধুর সঙ্গে তার স্ত্রীর কোনও সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। এরপরই বদলা নিতে তাকে ডেকে পাঠিয়েছিল বিজয়। এদিকে গোটা ঘটনা মোবাইলে রেকর্ড করেছিল 🌱বিজয়ের ভাইপো, জন বাবু। এমনটাই খবর ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদন অনুসারে।
প্রাℱথমিক তদন্তে পুলিশের ধারণা প্রচন্ড আক্রোশে বিজয় এই কাণ্ড ঘটায়।তবে ছোট ছুরি দিয়ে আঘা🦩ত করার কারণে বড় আঘাত লাগেনি। কোনওরকমে প্রাণে বেঁচে যান মারেশ। কিন্তু আর একটু হলেই বড় ঘটনা ঘটে যেতে পারত। পুলিশ সূত্রে খবর, মোবাইলে দুজনের মধ্য়ে কথাবার্তা হত। এতেই সন্দেহ করত বিজয়। এরপর সেই সন্দেহ ক্রমেই বাড়তে থাকে। তারপরই ভয়াবহ ঘটনা।