হরিয়ানার শোনিপত জেলায় খারকোদা এলাকায় ৮🙈০০ একর জমিতে কারখানা তৈরি করবে ম♌ারুতি সুজুকি। শুক্রবার একথা কোম্পানির তরফে ঘোষণা করা হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে প্রতি বছর অন্তত ২.৫ লাখ ইউনিট তৈরি হবে এই কারখানায়। গাড়ির উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য মারুতি কোম্পানি হরিয়ানা সরকারের সঙ্গে কিছুদিন ধরেই কথা চালাচ্ছিল।
সূত্রের খবর, প্রথম পর্যায়ে মারুতি সুজুকি ১১,০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ 🦩করবে । প্রশাসনিক ছাড়পত্র পেলে ২০২৫ এর মধ্যে তাদের প্রথম প্ল্যান্ট তৈরির ♑কাজ শেষ হয়ে যাবে।🍒 পরবর্তী সময় এই কারখানাকে সম্প্রসারণ করার সুযোগও থাকছে।
এদিকে বর্তমানে মারুতি সুজুকি প্রতি বছর ২০ജ 🍸লাখ ইউনিট তৈরি করে। গুরুগ্রাম, মানেসার, গুজরাত♏ে ইউনিট আছে মাꦿরুতির। এখানেই WagonR, Swift, Alto, Eeco, Celerio মডেলের গাড়ি তৈরি হয়। এর সঙ্গেই বড় গাড়ির মডেলের মধ্যে Vitara Brezza, Ertiga, XL6 গাড়িগুলিও তৈরি হয় এই ইউনিটগুলিতে।
তবে শুধু ছোট গাড়ির বাজারে নয়, এবার বড় গাড়ির বাজারে, বিশেষত যাত্রীবাহী গাড়ির বাজারও ধরতে চাইছে মারুতি।মারুতি সু🧜জুকি ইন্ডিয়ার চেয়ারম্য়ান আরসি ভার্গভ জানিয়েছেন, ছোট গাড়ি আমাদের রুটি রুজির। তবে এবার কৌশল বদলাতে হবে।
অনেকের মতে হিন্দমোটরের পর এই বাংলার সিঙ্গুরে একদিন টাটার ছোট গাড়ি তৈরির কারখানাকে ঘিরে স্বপ্ন বুনেছিলেন সাধারণ মানুষ। সিঙ্গুরের সেই কারখানা বাস্তবায়িত হয়নি। বাংলাতে গাড়ি কারখানা না করেই চলে গিয়েছেন টাটারা। তবে মারুতি সুজুকি অবশ্য ব♛াংলায় নয়, বিপুল বিনিয়োগ করার কথা জানিয়েছে হরিয়ানায়। এখানেই প্রশ্ন, কিছুদিন আগেই ঘটা করে শিল্প সম্মেলন হয়েছিল কলকাতায়। তারপরেও কি আদৌ এত বিনিয়োগ আসবে বা🍰ংলায়? কেন মারুতির মতো কোম্পানি বিনিয়োগ করে না বাংলায়? প্রশ্নটা সাধারণ মানুষের।