পুরানো সংসদ ভবন। এই ভবনের প্রতিটি ইঁটে লেখা আছে নানা ইতিহাসের কথা। নানা স্মৃতি, নানা কথা। এবার পুরানো সেই দিনের কথায় ডুব দিলেন ১০ মহিলা এম𓆏পি। তাঁরা ভিন্ন রাজনৈতিক দলের হতে পারেন। কিন্তু স্মৃতিচারণায় তাঁরা তুলে আনলেন নানা কথা। আসলে নতুন সংসদ ভবনে প্রবেশের আগে তাঁদের মনে পড়ে যাচ্ছে পুরানো নানা স্মৃতি।
বিজেপি এমপি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি লিখেছেন, সকলকে শুভেচ্ছা♈ জানাচ্ছি।
শিবসেনা এমপি উদ্ধব ঠাকরে গোষ্ঠী প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী ল🌸িখেছেন, এই সংসদই ভারতের ৭৫ বছরের ভিত্তিতে তৈরি করেছে। এই জার্নির শরিক হতে পারে গর্বিত। নতুন বিল্ডি👍ংয়েও আশা করছি সেই অনুভূতিটা থাকবে।
আকালি দল এমপি হর্ষিমরাত কাউর বাদল জানিয়েছেন, ২০০৬ সালে সংসদ ভবন দেখতে এসেছিলাম। আর ২০০৯ সালে এমপি হলাম। গণতন্ত্রের এই মন্দিরের ১৪৪টি পিলারে আমার অনেক স্🐟মৃতি গাঁথা আছে।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুপ্রি🍨য়া পটেল▨ লিখেছেন, এই ঐতিহাসিক বিল্ডিংয়ে ঢুকলেই অন্যরকম মনে হয়। মনে হয় এখান থেকেই স্বাধীনতা লাভ, ভারতের সংবিধান তৈরি।
নির্দল এমপি নবনীত রানা লিখেছেন, প্রথম দিন যেᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚদিন এসেছিলাম সেই দিনটার কথা খুব মনে পড়ছে।
এনসিপি এমপি সুপ্রিয়া সুলে লিখেছেন, এখানে আসার ক্ষꦺেত্রে যাঁরা আমায় আশীর্বাদ করেছিলেন তাঁদেরকে আমার প্রণাম। এই সুন্দর দেশের উন্নতিতে যে নেতৃত্বের ভূমিকা রয়েছে তাঁদের কথা প্রতিধ্বনিত হয় এই সংসদ ভবনেই।
বিজেপি এমপি পুনম মহাজন লিখꦛেছেন, অন্তিম জয় কা ♈বজ্র বানানে, নব দধিচী হদিয়ন গলায়ে, আও ফির সে দিয়া জ্বালাইয়ে।
কংগ্রেস এমপি রামিয়া হরিদাস লিখেছেন, এটা গণতন্ত্রের 𓄧ইমারত।
আর তৃণমূল এমপি মহুয়া মৈত্র লিখেছেন, এই জায়গাটা আমার হৃদয়ের মধ্য়ে বিশেষ জায়গায় অবস্থান করছে। এটা আমার প্রথ🅠ম বাড়ির সমান। বিল্ডিং বদলাতে পারে কিন্তু এটার প্রতীক একটি স্বাধীন দেশের স্বাধীন চিন্তাভাবনার পীঠস্থান হিসাবে যেন গড়ে ওঠে।
রাজ্যসভার এমপি পিটি উষা লিখেছেন, প্রথমবার ডান পা এগিয়ে ꦯএই সংসদ ভবনে প্রবেশ করেছিলাম। ডান হাত ছুঁয়ে বলেছিলাম হরি ওম।