পড়ুয়াদের উদ্যোগে এই য𓃲ে বাংলাদেশে আন্দোলন তার ভূয়সী প্রশংসা করছেন মহম্মদ ইউনুস। সেই সঙ্গেই তিনি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধেও তোপ দাগেন। নোবেলজয়ী জানিয়েছেন, অবশেষে সেই মুহূর্ত এসে গিয়েছে। অবশেষে দৈত্য গিয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, এটা একটা বিদ্রোহ। ছাত্রদের নেতৃত্ব একটি বিদ্রোহ।
এদিকে এই অন্তর্বর্তী সরকার যে সমস্ত সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে সেই প্রসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, ইউনুস জানি𝄹য়েছেন, যখনই আপনি কোনও সিদ্ধান্ত &𝐆nbsp;নিচ্ছেন, কিছু মানুষ আপনার সিদ্ধান্ত মেনে নেবেন, কিছু মানুষ আপনার সিদ্ধান্ত মানবেন না।
এদিকে শেখ হাসিনা বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে গিয়েছেন। কার্যত ছাত্র আন্দোলনের চাপে পড়ে ত൲িনি দেশ ছাড়া। এরপর প্রথমে সরকারি ক্ষমতায় ছিল সেনারা। তারপর সেখানে তৈরি হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আর সেই সরকারের মাথায় রয়েছেন মহম্মদ ইউনুস।
জুন মাস থেকে বাংলাদেশে ধীরে ধীরে 🎃কোটা বিরোধী আন্দোলন দানা বাঁধছিল। জুলাইয়ের মাঝামাঝি আসতেই তা ভয়াবহ আকার নেয়। রিপোর্ট বলছে, বহুজনের মৃত্যু হয় সেই ঘটনায়।
১৫ জুলাই ২০২৪ থেকে পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার নিয়েছিল। শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান ওঠে। দাবি ওঠে পদত্যাগের। বাংলাদেশ অগ্নিগর্ভ হয়। আগুন লাগানো হয়, সেখানের নানান প্রতিষ্ঠানে, মিডিয়া হাউসে। পাল্টা কঠোর হাতে দমন শুরু হয় প্রশাসনের তরফে। এরপর শতাধিক মৃত্যুর খবর আসতে থাকে। বাংলাদেশে✨ অলিগলি হতে থাকে রক্তাক্ত। চলে গ্রেফতারি।
পরে ছাত্র আন্দোলনের চাপে পড়ে ꦉদেশ ত্যাগ করেন শেখ হাসিনা।
এদিকে অতীতে শেখ হাসিনার সঙ্গে সম্পর্কে একেবারেই ভালো ছিল না ইউনুসের। তবে তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হওয়ার পরেই তিনিই এখন বাংলাদেশের মধ্য়মণি। বৃহস্পতিবার তিনি শপথগ্রহণ করেছেন। আর রবিবারই আর্থিক তছরুপের মামলা থেকে মুক্তি পেয়েছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনুস। বাংলাদেশের একাধিক সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, গ্রামীণ 🎀টেলিকমের কর্মচারী কল্যাণ তহবিলের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছিল নোবেলজয়ীর বিরুদ্ধে। সেজন্য আর্থিক তছরুপের মামলা দায়ের কর🎶া হয়েছিল।
বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, ২৫.২২ কোটি টাকা (বাংলাদেশি মুদ্রায়) আত্মসাতের অভিযোগে ইউনুস-সহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছিল দুর্নীতি দমন কমিশন। চলতি বছরের ১ ফেব্💟রুয়ারি ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জাজের কাছে সেই মামলার চার্জশিট দাখিল করা হয়েছিল। তাঁদের উপরে যে ধারা চাপানো হয়েছিল, তা ২ এপ্ꦡরিল গ্রহণও করেছিল আদালত। সেদিনই মামলাটি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত ৪-এ পাঠানো হয়েছিল।