আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত। শনিবার তিনি সঙ্ঘের সদস্যদের কাছে অনুরোধ করেছেন আপনারা অহিন্দুদের মধ্য়ে বেশি করে কাজ করুন। অনেকের প্রশ্ন, আসলে কেবলমাত্র হিন্দুত্বের ধ্বজাধারী একটা সংগঠন আরএসএস⭕, এই তকমা থেকে কি বের হয়ে আসতে চাইছে আরএসএস? সেকারণেই এই উদ্যোগ?
উত্তরপ্রদেশের নিরালা নগরে সরস্বতী শিশু মন্দিরে একটি মিটিংয়ের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে মুখ খোলেন আরএসএস প্রধান। সূত্🃏রের খবর, সেই অনুষ্ঠানে তিনি জানিয়েছেন, শিখ, খ্রীষ্টান, মুস🔴লিম, জৈন ও অন্যান্য ধর্মের মধ্যে আরও বেশি করে কাজ করতে হবে। সেব্যাপারে তিনি পরামর্শ দেন।
অহিন্দুদের মধ্য়ে কাজ করার ক্ষেত্রে অগꩲ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। আর সেটাও বলছেন আরএসএস প্রধান। এটা অনেকের কౠাছেই বেশ বিষ্ময়ের বলে মনে হয়েছে।
কিন্তু তিনি কেন এমন বললেন তা নিয়ে ইতিমধ্য়েই নানা চর্চা চলছে। তবে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, কেবলমাত্র হিন্দুত্বপন্থী সংগঠন, এই তকমা ঝেড়ে ফেলতে চাইছে আরএসএস। তার জে⛦রেই এবার অহিন্দুদের মধ্য়ে তারা নতুন করে প্রভাব বিস্তার করতে চাইছে। এমনকী খোদ সঙ্ঘ প্রধান এনিয়ে মতামত দিয়েছেন।
বলা হচ্ছে এই নির্দেশ হল সামাজিক সদ্ভাব কর্মসূচির অন্তর্গত।ꦜ এটা সঙ্ঘের অন্যতম কর্মসূচি।
তবে বিজেপিও🎀 ইদানিং অহিন্দুদের মধ্যে কাজ করার ব্যাপারে কথা বলছে। এমনকী খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও এব্যাপারে বিজেপি কর্মীদের কাছে আগেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন।
শতবর্ষে পা দিতে চলেছে আরএসএস। তার আগেই বড় নির্দেশ দিলেন আরএস෴এস প্রধান। সব থেকে বড় কথা একেবার শীর্ষস্তর থেকে এই নির্দেশ। তবে হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের তকমাকে সরিয়ে রেখে নতুন কিছু পরিবর্তন করতে চাইছে আরএসএস?
গোটা বিষয়🍎টি যে অত্য়ন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখছে সংগঠন সেটা বলাই বাহুল্য। কারণ একেবারে শীর্ষস্তর থেকে এ💟ই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এটা নিঃসন্দেহে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সেই সঙ্গেই আরএস🧸এস প্রধান শতবর্ষের উৎসবকে স্মরণীয় করে রাখার ব্যাপারে মতামত দিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি দলিতদের মধ্যে আরএসএসের ভাবধারা ছড়ানোর ব্যাাপরে অনুꦇরোধ করেছেন।