স্বঘোষিত ধর্মগুরু রাধে মা’কে ঘিরে নানান বিতর্ক রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম একটি বিতর্ক হল গার্হস্থ্য হিংস😼ায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ। সেই সংক্রান্ত একটি মামলা থেকে তাঁকে অব্যাহতি দিল মুম্বইয়ের একটি নিম্ন আদালত। ৮ বছর পর তাঁকে এই অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। যেহেতু নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে রাধে মা’র কোনও সম্পর্ক নেই তাই তাঁকে এই মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়েছে আদালত।
রাধে মা’র বিরুদ্ধে গার্হস্থ্য হিংসার অভিযোগ করেছিলেন এক মহিলা। মহিলার অভিযোগ ছিল, তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকেরা তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকেরা তাঁর উপর নির্যাতন চালাচ্ছিল রাধে মা’র নির্দেশে। এমনকী পণের দাবিতেও তাঁর ওপর অত্যাচার করা হচ্ছিল। আর এসব করা হয়েছে রাধে মা’র পরামর্শ মেনে। ২০১৪ সালে এ নিয়ে শ্বশুরবাড়ির ৫ সদস্য সহ রাধে মা’র বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছিলেন ওই ম✃হিলা। এরপর রাধে মা মামলা থেকে অব্যাহতি চেয়ে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে আবেদন জানান। তাঁর দাবি ছিল, যে তিনি ওই পরিবারের কোনও সদস্যই নন। তাই এই অভিযোগ কোনওভাবে তাঁর ক্ষেত্রে কার𓃲্যকর হবে না। কিন্তু, ২০১৭ সালে ওই ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তাঁকে ক্লিন চিট দিতে অস্বীকার করে।
অবশেষে জেলা ও দায়রা আদালতে ওঠে মামলাটি। বিচারক জানান, আবেদনকারীর সঙ্গে অভিযোগকারীর কোনও রকমের পারিবারিক সম্পর্ক নেই। তাছা𒆙ড়া, পণ নেওয়ার দাবি নিয়ে কোনও প্রমাণও নেই। ফলে আবেদনকারী যেহেতু কোনও সম্পর্কের মধ্যেই পড়ছেꦫন না তাই গার্হস্থ্য মামলায় তাঁকে যুক্ত করা যাবে না।