উত্তরপ্রদেশে ও বিহারে গঙ্গার জলে ভেসে এসেছে একাধিক দেহ। সংবাদমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়েছে সেই খবর। আর তারপর থেকেই গঙ্গার জলে করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা শুরু হয়। তবে, না। গঙ্গার জলে করোনাভাইরাস নেই। গঙ্গার জলের একাধিক নমুনা পরীক্ষ🦹ার রিপোর্ট তাই বলছে।
কারা পরীক্ষা করেছে?
বুধবার এই রিপোর্ট প্রকাশ করে ন্যাশানাল মিশন ফর ক্লিন গঙ্গা। এটি জলশক্তি মন্ত্রকের অধিনস্ত। এই যাচাই পর্বে হাত মিলিয়েছিল কাউন্সিল ফর সায়েন্টিফিক অ্যান্🌠ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চও। এছাড়া কেন্দ্রীয় ও রাজ্যের দূষণ নিয়ন্ত্রক পর্ষদও এই প🐲র্যবেক্ষণে সহায়তা করে।
কোথায় কোথায় গঙ্গাজলের নমুনা সংগ্রহ করা হয়?
দুটি ফেজে পর্যবেক্ষণ চালানো হয়েছে। উন্নাও, কানপুর, হামিরপুর, এলাহাবাদ, বারাণসী, বালিয়া, গাজিপুর, পাটনা এবং ছাপ🐟রা থেকে একাধিক নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
এর মধ্যে কোনওটিতেই SARS-CoV2-এর কোনও হদিশ মেলেনি।
কীভাবে পরীক্ষা করা হয়?
গঙ্গার জলে ভাইরাসের RNA এক্ဣসট্র্যাক্ট করার পর একটি RT-PCR টেস্ট করা হয়, যাতে জলে ভা☂ইরাল লোডটা জানা যায়।
এছাড়া একই পর্যবেক্ষণে নদী বায়োলজি♍কাল চরিত্র যাচাই কর✤া হয়।
কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?
গঙ্গা যে যে স্থান দিয়ে গিয়েছে, 📖প্রায় প্রতিটি স্থানেই দুই পাড়ের বহু মানুষ ধর্মীয়, স্নান, জীবিকা এমনক♚ি পানের জন্য এই জলের উপর নির্ভরশীল। তাই সাধারণ মানুষের মধ্যে যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছিল, তা দূর করবে এই সমীক্ষার রিপোর্ট।