অবশেষে বৃত্ত সম্পূর্ণ হল। রাজস্থানের কংগ্রেস জমানার অবসান। এবার মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসলেন ভজন লাল শর্মা। জয়পুরে বিরাট অনুষ্ঠানে তিনি মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেন। উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রথমবার বিধায়ক হ💞য়েই সোজা বসে পড়লেন সিএমের কুর্সিতে। আর সবথেকে বড় কথা হল এদিন ছিল ভজনলালের জন্মদিন। আর সেই জন্মদিনে এদিন কার্যত বড় উপহার পেলেন তিনি। গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান থেকে একেবারে মুখ্য়মন্ত্রীর চেয়ারে। বিরাট প্রাপ্তি জীবনে।
তাঁর উপমুখ্যমন্ত্রী হিসাবে থꦍাকছে দুজন। একজন হলে দিয়া কুমারী। আর অপরজন হলেন প্রেমচন্🃏দ্র বাইরোয়া।
ভজন লাল শর্মার শপথগ্রহণဣ শ⛦েষ হওয়ার পরেই তাঁর ডেপুটিরা শপথ নেন।
এদিকে কংগ্রেস 💟জমানার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটও ছিলেন এদিন শপথগ্রহণ অনু🔯ষ্ঠানে। আর তিনি একেবারে তাঁরই প্রতিদ্বন্দ্বী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াতের পাশে বসেছিলেন।
ভজনলাল আগে এবিভিপি করতেন। একেবারে লো প্রোফাইলের রাজনীতি করতেন তিনি। সহজেই মিশে যেতেন সাধারণ মানুষের সঙ্গে। তবে আরএসএসের ঘরের লোক বলেই প꧋রিচিত ছিলেন তিনি। আর সেই ভজনলাল শর্মাই এবার বসলেন মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে।
এদিনের অ🌃নুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডা উপস্থিত ছিলেন। বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরা উপস্থিত ছিলেন এই অনুষ্ঠানে।
একটা সময় গ্রামের পঞ্চায়েত প্রধান ছিলেন তিনি। বয়স ৫৬ বছর। তিনি বিজেপির রাজ্য সভাপতিও হয়েছিলেন। রাষ্ট্রবিজ্ঞানে মাস্টার ডিগ্রি রয়েছে তাঁর। কৃষি সামগ্রী সরবরাহের এ🧔কটা ব্যবসাও রয়েছে তাঁর। তবে বরাবরই রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। ছাত্র অবস্থা ඣথেকেই তিনি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। একটা সময় এবিভিপি করতেন। পরে বিজেপির সঙ্গে সরাসরি যুক্ত হন। তবে এবার প্রথমবার তিনি বিধায়ক হন। আর প্রথমবার বিধায়ক হয়েই তিনি মুখ্য়মন্ত্রী হওয়ার সুযোগ পেয়ে গেলেন।
এদিকে শপথগ্রহণ উপলক্ষ্যে বিরাট অনুষ্𝓡ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকেඣ বিশিষ্টজনেরা উপস্থিত ছিলেন অনেকেই। খোদ প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন সেই অনুষ্ঠানে।