কোভিড বিধি মেনে অবশেষে স্কুল খুলে অফলাইনে ক্লাস চালু হল ওড়িশায়। কেবলমাত্র দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির ক্লাস শুরু হয়েছে এদিন। প্রসঙ্গত করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ার জেরে গত প্রায় তিনমাস বন্ধ ছিল স্কুল। অবেশেষ সোমবার থেকে হাই স্কুল ও হায়ার সেকেন্ডারি স্কুলের দরজা খুলে দেওয়া হল পড়ুয়াদের জন্য। সকাল ১০টায় স্কুল শুরু হয়ে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত স্কুল চালু রাখার কথা বলা হয়েছে। তবে কোনও বিরতি ছাড়াই স্কুল চালানোর কথা বলা হয়েছে। এরপর স্কুলে স্যানিটাইজ করা হচ্ছে। ওড়িশার স্কুল ও জনশিক্ষা দফতরের মন্ত্রী সমীর রঞ্জন দাস জানিয়েছেন,'অনলাইন ক্লাসের সঙ্গেই অফলাইন ক্লাস চলবে। অফলাইন ক্লাস বাধ্যতামূলক নয়। অভিভাবকদের কাছ থেকে সম্মতিসূচক পত্র নিয়ে আসার পরেই তাদেরকে ক্লাসে আসতে দেওয়া হবে। যারা কেবলমাত্র স্কুলে আসতে সাচ্ছন্দ্য বোধ করবে তাদেরকেই স্কুলে আসার অনুমতি দেওয়া হবে। কোনও হাজিরা ব্যবস্থাও থাকছে না।' ক্লাসের আয়তন, ছাত্র সংখ্য়া এসব বিবেচনা করেই স্কুল খোলার ব্যাপারে অনুরোধ করেছে শিক্ষাদফতর। মন্ত্রী জানিয়েছেন, ‘পড়ুয়াদের মধ্যে দূরত্ব বিধি যথাযথ বজায় রাখার জন্য সবচেয়ে বেশি ২০-২৫জনকে বসার সুযোগ দেওয়া হবে। যে সমস্ত স্কুলে পর্যাপ্ত ক্লাসরুম রয়েছে সেই সব স্কুলে পড়ুয়াদের রোজ স্কুলে আসতে বলা যেতে পারে।’ তবে স্কুলের প্রত্যেককে মাস্ক পরতেই হলে। তারা যাতে খাবার না নিয়ে আসে সেব্যাপারে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই সিলেবাস কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। ক্লাসরুমে ফিজিক্যাল ট্রেনিংও দেওয়া হচ্ছে না। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ওড়িশায় গত ২৪ ঘণ্টায় ১৬৩৭টি কেস পাওয়া গিয়েছে। পজিটিভিটি রেট প্রায় ২.১৯ শতাংশ। সেকারণেই স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এদিকে নবম শ্রেণি খুলতে পারে ১৬ই অগস্ট থেকে, একাদশ শ্রেণি ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে। কোভিড বিধি মেনে অবশেষে স্কুল খুলল ওড়িশায়। কেবলমাত্র দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির ক্লাস শুরু হয়েছে এদিন। প্রসঙ্গত করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ার জেরে গত প্রায় তিনমাস বন্ধ ছিল স্কুল। অবেশেষ সোমবার থেকে হাই স্কুল ও হায়ার সেকেন্ডারি স্কুলের দরজা খুলে দেওয়া হল পড়ুয়াদের জন্য। সকাল ১০টা স্কুল শুরু হয়ে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত স্কুল চালু রাখার কথা বলা হয়েছে। তবে কোনও বিরতি ছাড়াই স্কুল চালানোর কথা বলা হয়েছে। এরপর স্কুলে স্যানিটাইজ করা হচ্ছে। ওড়িশার স্কুল ও জনশিক্ষা দফতরের মন্ত্রী সমীর রঞ্জন দাস জানিয়েছেন,অনলাইন ক্লাসের সঙ্গেই অফলাইন ক্লাস চলবে। অফলাইন ক্লাস বাধ্যতামূলক নয়। অভিভাবকদের কাছ থেকে সম্মতিসূচক পত্র নিয়ে আসার পরেই তাদেরকে ক্লাসে আসতে দেওয়া হবে। যারা কেবলমাত্র স্কুলে আসতে সাচ্ছন্দ্য বোধ করবে তাদেরকেই স্কুলে আসার অনুমতি দেওয়া হবে। কোনও হাজিরা ব্যবস্থাও থাকছে না। ক্লাসের আয়তন, ছাত্র সংখ্য়া এসব বিবেচনা করেই স্কুল খোলার ব্যাপারে অনুরোধ করেছে শিক্ষাদফতর। মন্ত্রী জানিয়েছেন, পড়ুয়াদের মধ্যে দূরত্ব বিধি যথাযথ বজায় রাখার জন্য সবচেয়ে বেশি ২০-২৫জনকে বসার সুযোগ দেওয়া হবে। যে সমস্ত স্কুলে পর্যাপ্ত ক্লাসরুম রয়েছে সেই সব স্কুলে পড়ুয়াদের রোজ স্কুলে আসতে বলা যেতে পারে। তবে স্কুলের প্রত্যেককে মাস্ক পরতেই হলে। তারা যাতে খাবার না নিয়ে আসে সেব্যাপারে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই সিলেবাস কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। ক্লাসরুমে ফিজিক্যাল ট্রেনিংও দেওয়া হচ্ছে না। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ওড়িশায় গত ২৪ ঘণ্টায় ১৬৩৭টি কেস পাওয়া গিয়েছে। পজিটিভিটি রেট প্রায় ২.১৯ শতাংশ। সেকারণেই স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এদিকে নবম শ্রেণি খুলতে পারে ১৬ই অগস্ট থেকে, একাদশ শ্রেণি ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে।|#+|