পাকিস্তানকে হাফডজন যুদ্ধ বিমান সরবরাহ করল চিন। মনে করা হচ্ছে ভারতের কাছে থাকা ফ্রান্সে তৈরি রাফাল যুদ্ধ বিমানের সঙ্গে টেক্কা দেওয়ার জন্য় পাকিস্তানকে ফোর্থ জেনারেশন ফাইটার জেট দিয়ে সহায়তা করল চিন। পাকিস্তান ও চিনের মিডিয়া রিপোর্ট বলছে ,পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের উপস্থিতিতে J-10CE নামে ৬টি যুদ্ধ বিমান শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে পাকিস্༒তানি বায়ু সেনার হাতে গিয়েছে। একবার দেখে নেওয়া যাক এই যুদ্ধ বিমানের নানা দিক। এটি মোটামুটি সব আবহাওয়াতেই মানিয়ে নিতে পারে। এটি সিঙ্গল ইঞ্জিন, সিঙ্গল সিটের বিমান। তবে একাধিক ক্ষেত্রে এর কুশলতা রয়েছে। তবে সব ম♚িলিয়ে ২৫টি এই ধরণের যুদ্ধ বিমানের বরাত দিয়েছে পাকিস্তান।
চিনের এভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রি কর্পোরেশন একটি ব🌼িবৃতিতে জানিয়েছে, এই ফাইটার জেট সরবরাহের মাধ্যমে চিন ও পাকিস্তানের মধ্যে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি নতুন অধ্যায় শুরু হꦡল। গ্লোবাল টাইমস সূত্রে এই খবর মিলেছে।
এদিকে সমর বিশেষজ্ঞদের মতে, ২০১৬ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত চিনের মোট অস্ত্র রফতানির ৩৮ শতাংশই পাকিস্তানে যেত। চিনের এভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রি কর্পো♏রেশন সূত্রে খবর, ২১ শতকে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় নয়া চ্যা🧜লেঞ্জের মুখোমুখি গোটা বিশ্ব। তারই নিরিখে চিন ও পাকিস্তান যৌথভাবে JF-17 তৈরিতেও অংশ নিয়েছে। চিনের ম্যাগাজিন শিপবর্ন উইপনসের এক্সিকিউটিভ চিফ এডিটর শি হং আগেই জানিয়েছিলেন,JF-17 অনেকটাই হালকা। সেই তুলনায় J-10CE অনেক বেশি শক্তিশালী।
পাকিস্তানকে হাফডজন যুদ্ধ বিমান সরবরাহ করল চিন। মনে করা হচ্ছে ভারতের কাছে থাকা ফ্রান্সে তৈরি রাফায়েল যুদ্ধ বিমানের সঙ্গে 🐎টেক্কা দেওয়ার জন্য় পাকিস্তানকে ফোর্থ জেনারেশন ফাইটার জেট দিয়ে সহায়তা করল চিন। পাকিস্তান ও চিনের মিডিয়া রিপোর্ট বলছে পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের উপস্থিতিতে J-10CE নামে ৬টি যুদ্ধ বিমান শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে পাকিস্তানি বায়ু সেনার হাতে গিয়েছে। একবার দেখে নেওয়া যাক এই যুদ্ধ বিমানের নানা দিক। এটি মোটামুটি সব আবহাওয়াতেই মানিয়ে নিতে পারে। এটি সিঙ্গল ইঞ্জিন, সিঙ্গল সিটের বিমান। তবে একাধিক ক্ষেত্রে এর কুশলতা রয়েছে। তব🎀ে সব মিলিয়ে ২৫টি এই ধরণের যুদ্ধ বিমানের বরাত দিয়েছে পাকিস্তান।
চিনের এভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রি কর্পোরেশন একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে,ꩵ এই ফাইটার জেট সরবরাহের💮 মাধ্যমে চিন ও পাকিস্তানের মধ্যে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি নতুন অধ্যায় শুরু হল। গ্লোবাল টাইমস সূত্রে এই খবর মিলেছে।
এদিকে সমর বিশেষজ্ঞদের মতে, ২০১৬ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত চিনের মোট অস্ত্র রফতানির ৩৮ শতাংশই পাকিস্তানে যেত। চিনের এভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রি কর্পোরেশন সূত্রে খবর, ২১ শতকে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় নয়া চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি গোটা বিশ্ব। তারই নিরিখে চিন ও পাকিস্তান যৌথভাবে JF-17 তৈরিতেও অংশ নিয়েছে। চিনের ম্যꦆাগাজিন শিপবর্ন উইপনসের এক্সিকিউটিভ চিফ এডিটর 💛শি হং আগেই জানিয়েছিলেন,JF-17 অনেকটাই হালকা। সেই তুলনায় J-10CE অনেক বেশি শক্তিশালী।
|#+|