আগামী ১১ নভেম্বর ভারতের ৫১তম প্রধান বিচারপতি হিসাবে শপথ নিতে চলেছে তিনি🤡! সেই তাঁকেও কিনা তরুণ বয়সে বাবা-মায়ের ইচ্ছার বিরুদ্ধে 𒆙যেতে হয়েছিল? তাও কিনা নিজের পছন্দের পেশা বেছে নেওয়ার জন্য?
হ্যাঁ, এখানে ভারতে🦋র ভাবী প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার কথাই বলা হচ্ছে। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুসারে, বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার বাবা-মা নাকি একেবারেই চাননি যে তিনি আইন নিয়ে পড়াশোনা করুন, কিংবা ওকালতি পেশায় আসুন!
বরং, 𒈔বিচারপতি সঞ🍨্জীব খান্নার বাবা-মা চেয়েছিলেন, তাঁদের ছেলে চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট হন। কারণ, তাঁদের মতামত ছিল, আইনজীবীর পেশায় সফল হওয়া অনেক বেশি কঠিন।
এই প্রসঙ্গে এনডিটিভি-তে যে খꦯবর প্রকাশিত হয়েছে, তাতে একটি সূত্র উদ্ধৃত করে দাবি করা হয়েছে, 'তিনি (🐷বিচারপতি সঞ্জীব খান্না) সবসময় তাঁর জেঠুর মতো হতে চাইতেন। জেঠুই ছিলেন তাঁর রোল মডেল। জেঠুর সমস্ত কাজ গভীর মনযোগ সহকারে পর্যবেক্ষণ করতেন তিনি।'
প্রসঙ্গত, বিচারপতি হংস রাজ খান্না (বিচারপতি এইচ আ🧜র খান্না) ছিলেন বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার জেঠু।
সংশ্লিষ্ট সূত্র উদ্ধৃত করে এনডিটিভি-র প্রতিবেদনে আরও দাবি করা হয়েছে,🍌 'বিচারপতি এইচ আর খান্না নিজে হাতে তাঁর জুতো পালিশ করতেন। এমনকী, পরিবারের অন্য সদস্যদেরও জুতো তিনিই পালিশ করতেন। তিনি নিজেই নিজের পোশাক কাচতেন।'
সঞ্জীব খান্না বিচারপতি হওয়ার অনেক আগে থেকেই তাঁর জেঠু বিচারপতি এইচ আর খান্নার সমস্ত রায়, তাঁর সমস্ত নোট, রেজিস্টার - সꦛব যত্ন করে গুছিয়ে রাখতেন। সেই তরুণ বয়সেই তিনি মনোস্থ🎀ির করেছিলেন, ভবিষ্যতে অবসর গ্রহণের পর, তাঁর এই সংগ্রহ তিনি সুপ্রিম কোর্টের লাইব্রেরিতে দান করবেন।
২০১৯ সালে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসাবে কাজ শুরু করেন বিচারপতি সঞ্জীব খান্না। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, একদিন যে 🌳এজলাসে বসে বিচারপতি এইচ আর খান্না বিচারের দায়িত্ব পালন করতেন, সেই এজলাসে বসেই কাজ শুরু করেন তাঁর ভাইপো বিচারপতি সঞ্জীব খান্না।
সংশ্লিষ্ট রিপোর্টে আরও দাবি করা হয়েছে, সেখানে প্রয়াত অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এইচ আর খান্নার একটি ছবি টাঙানো রয়েছে। অবসরের আগে সেখানে তাঁর এ♛কটি ছবি🐈 তুলতে চান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না।
উল্লেখ্য, ২০২৫ সালের ১৩ মে পর্যন্ত ভারতের প্রধান বিচারপতি পদে আসীন থাকবেন বিচারপতি সঞ্জীব খান্না। তাঁর ꦗমা সরোজ খান্না লেডি শ্রী 🍒রাম কলেজের একজন অধ্যাপক।
যদিও বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার বাবা দেবরাজ খান্না তাঁর কেরিয়ার শুরু করেন একজন 🌞আইনজীবী হিসাবেই।🙈 পরবর্তীতে তিনি দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি পদে নিযুক্ত হন।