পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার আন্✨দোলনকে ঘিরে শুক্রবার চরম হিংসা ছড়িয়েছিল কেরলে। এবার শনিবার এনিয়ে মৌনতা ভাঙলেন কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন। তাঁর মতে এটি পূর্ব পরিকল্পিত অস্থিরতা ছড়ানো হয়েছে। তাদের ছাড়া হবে না।
এদিকে কেরলে শাসকদলের এই মৌনতাকে ঘিরে নানা প্রশ্ন উঠছিল। কংগ্রেস ও বিজেপি এনিয়ে বার বার প্রশ্ন তোলে। এমনকী পুলিশ কেন ন🍸ীরব দর্শক তা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে।
শনিবার কেরলের মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, যারা অস্থিরতা তৈরি করেছিল তাদের বেশিরভাগই মুখ ঢেকে এসেছিল। তারা সরไকারি সম্পত্তিতে ভাঙচꦇুর চালায়। সমস্ত অভিযুক্তকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।
মুখ্যমন্ত্রী ꦯবলেন, সম্প্রতি এত বড় মাপের হিংসা আমরা দেখিনি। আমরা তাদের রেয়াত করব না। কারা এই সমস্💧যা তৈরি করল তা খুঁজে বের করা হচ্ছে। বহু ক্ষেত্রে অভিযুক্তদের চিহ্নিত করা হয়েছে বলে তাঁর দাবি।
এদিকে কেরলে শুক্রবার প্র⛎ায় ৭০টি সরকারি বাসে ভাঙচুর চালানো হয়। ব෴হু দোকানে ভাঙচুর করা হয়েছে। ৫০০ পিএফআই কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
বিজেপি নেতা প্রকাশ জাভরেকর জানিয়েছেন, বাম সরকার এই হিংসার জন্য দায়ী। এনআইএ সেদিন গোটা দেশজুড়ে অভিযান চালিয়েছিল। আর যত হিংসা হল কেরলে।🌟 এটা রাজ্যের কাছে কালো দিন। দুষ্কৃতীরা অবাধে ভাঙচুর চালাল। কিন্তু সরকার কীভাবে চোখ বন্ধ করে থাকল?সরকার যদি কড়া হত এমন ঘটনা কি হত?
প্রসঙ্🔯গত পিএফআইয়ের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে অভিযান চালিয়েছিল এনআইএ। তারপরই🥃 বনধের নামে অশান্তি ছড়ায় কেরলে।