উৎপল পরাশর
অসমের বিজেপি সরকার এবার পরিকল্পনা করছে, কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের করিডর যেমন রয়েছে বারাণসীতে, তেমনই একটি করিডর অসমের গুয়াহাটির কামাখ্যা মন্দিরেও করা হবে। এই পরিকল্পনার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত কয়েকজন এই বিষয়টির সম💎্পর্কে কিছু তথ্য জানিয়েছেন।
সদ্য টুইটারে অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা একটি ছোট্ট ভিডিয়ো শেয়ার করেছেন। সেই ভিডিয়োয় তিনি তুলে ধরেছেন, এই করিডর কেমন দেখতে লাগবে তার ছবি। যার ভূয়সী প্রশংসা উঠে এসেছে নরেন্দ্র মোদীর কাছ থেকে। প্রধানমন্ত্রীর কথায় এই করিডর ‘ল্যান্ডমার্🍌ক’ হয়ে উঠবে। প্রধানমন্ত্রী তাঁর টুইটে লেখেন,' আমি নিশ্চিত মা কামাখ্যা করিডর একটি ল্যান্ডমার্ক উদ্যোগ হবে। কাশী বিশ্বনাথ ধাম এবং শ্রী মহাকাল মহালোক রূপান্তরিত হয়েছে আধ্যাত্মিক অভিজ্ঞতার দিক থেকে। সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ হল যে পর্যটন উন্নত করা এবং স্থানীয় অর্থনীতি একটি উৎসাহ পায়।' এদিকে, মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার অফিসের এক সূত্র মরফৎ জানা যাচ্ছে, এই প্রকল্পের হাত ধরে কামাখ্যা মন্দিরের মতো পবিত্র শক্তিপীঠের ঔজ্জ্বল্য আরও বাড়িয়ে নিতে চাইছে অসম সরকার। অসম প্রশাসন চাইছে, এর হাত ধরে কামাখ্যা মন্দিরে ভক্ত সমাগমও বাড়ুক ও পর্যটক সমাগমও বেড়ে যাক।
( পরনে স্নান-পোশাক, ৩ তরুণীর গলা কাটা দে🐓হ পোঁতা মাটিতে! বেড়াতে গিয়ে ভয়াবহ কাণ্ড)
নতুন এই উদ্যোগেের ফলে কামাখ্যা মন্দির সংলগ্ন এলাকা ৩০০০ স্কোয়ারফিট থেকে বেড়ে হবে ১ লাখ স্কোয়ারফিট। বিভিন্নভাবে কলেবরে বাড়বে এই মন্দির চত্বরের আশপাশের এলাকা। এর পাশাপাশি, এই মন্দিরের চত্বরে যে ছয়টি মন্দির জনতার জন্য খোলা হয়না, তাও নতুন করে সংস্কার করা হবে। নয়া করিডরের প্রজেক্টের ফলে এই মন্দিরের চত্বরে এবার ৮ হাজার থেকে ১০ হাজার দর্শনার্থী চলাফেরা করার সুযোগ পাবেন একসঙ্গে। উল্লেখ্য, অম্বুবাচী মেলার সময় ভক্তদের ভিড় সামলে ওঠা মন্দির কর্তৃপক্ষ ও প্রশাসন সকলের কাছেই চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। সেই জায়গা থেকে এই নব উদ্যোগ বেশ খানিকটা ভালো সুযোগ দেবে। এছাড়াও করিডর চত্বরে উৎসব কক্ষ, ব্যাঙ্ক, মেডিক্যাল সেন্টার, গেস্ট হাউস স্থাপনেরও পদক্ষেপ করা হচ্ছে। এর সঙ্গেই স্থানীয়দের জীবꦓীকা অর্জনের সুযোগ করে দেওয়ারও উদ্দেশ্য রয়েছে প্রশাসনের।
ꦍএই খবরটি আপনি পড়তে👍 পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক