মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উটাহ প্রদেশের এক প্রাইভেট কলেজে পর্নোগ্রাফির কোর্স করানো ജহয়। এমনই চাঞ্চল্যকর দাবি তোলা হয়েছিল সম্প্রতি। কলেজের পাঠ্যক্রমের এ𝔍কটি স্ক্রিনশট ভাইরাল হয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের সেই পাঠ্যক্রমে একটি কোর্স ছিল যেখানে পড়ুয়াদের পর্নোগ্রাফি পড়ানোর কথা লেখা ছিল। সেই কোর্সের বিবরণে লেখা ছিল, ‘পড়ুয়ারা একসঙ্গে বসে পর্ন ফিল্ম দেখবেন।’ পাঠ্যক্রমেই সেই ছবি ভাইরাল হতেই অবশ্য মার্কিন কলেজটি ‘ফিল্ম ২০০০ পর্ন’ নামক কোর্সটির বিবরণ নিজেদের ওয়েবসাইট থেকে সরায়। তবে মার্কিন রিপোর্ট অনুযায়ী, কোর্সের বিবরণ সরানো হলেও কোর্সটি বাতিল করেনি সংশ্লিষ্ট কলেজটি।
এর আগে ভাইরাল হওয়া কোর্স বিবরণে দেখা যায়, কলজের তরফে লেখা, অ্যাপেল পাই যতটা মার্কিনি, পর্নোগ্রাফিও ততটাই আমেরিকান। রবিবার রাতের ফুটবল ম্যাচের থেকে পর্নোগ্রাফি বেশি জনপ্রিয় আমেরিকায়। এই বিলিয়ন-ডলার শিল্পের প্রতি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি হল - এটি একটি সাংস্কৃতিক🍷 ঘটনা যা যৌন অসমতাকে প্রতিফলিত করে। আমরা একসাথে পর্নোগ্রাফিক ফিল্ম দেখব এবং জাতি, শ্রেণী এবং লিঙ্গের যৌনকরণ এবং একটি পরীক্ষামূলক শিল্পের ফর্ম হিসাবে এটি নিয়ে আলোচনা করব।
আরও পড়ুন: জুলাই থেকেই হাতে আসতে পারে কম বেতন, বাড়তে পারে অফিসেꦰর সময়
এই ঘটন🌃া প্রকাশ্যে আসতেই মার্কিন সংবাদ চ্যানেল ফক্স নিউজ কলেজের একজন মুখপাত্রের সঙ্গে কথা বলে। তিনি কোর্সটি পড়ানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এবং বলেন যে কলেজ মাঝে মাঝে সামাজিক সমস্যা বিশ্লেষণের সুযোগ হিসাবে এই ধরনের বিকল্প কোর্স অফার করে। এই কোর্সের বর্ণনা কিছু পাঠকের🦹 জন্য উদ্বেগজনক হলেও এটা ছাত্রদের সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে যে তারা বিতর্কিত বিষয়গুলির সাথে যুক্ত হতে চায় কি না। এই কোর্সের জন্য এক পড়ুয়াকে দুই ক্রেডিট স্কোর দেওয়া হবে। কলেজ কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, এর আগেও এই কোর্সটি পড়ানো হয়েছে কলেজে। করোনা অতিমারীর সময় থেকে এটা বিগত দুই বছর বন্ধ ছিল।