তাঁকে চেনেন না বলে মন্তব্য করেছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ পুরী। তার জবাবে প্রশান্ত কিশোর জানালেন, ব্যস্ত মন্ত্রীর পক্ষে সাধারণ মানুষকে চেনা সম্ভব নয়।২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে যাঁর কৌশলে ভর করে নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছিল বিজেপি, সেই প্রশান্ত কিশোরকেই চেনেন না বলে শুক্রবার দিল্লির সাংবাদিক বৈঠকে জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পুরী, যিনি আবার দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির উপ-প্রধানও বটে।বিহারে সংযুক্ত জনতা দলের সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গড়েছে বিজেপি। সেই জেডিইউ-এর উপসভাপতি পদেই রয়েছেন প্রশান্ত কিশোর। তা সত্ত্বেও তাঁকে চেনেন না বলে সটান জানিয়ে দেন কেন্দ্রীয় গৃহ ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী। তাঁকে চেনেন না বলে মন্তব্য করেছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ পুরী। তার জবাবে প্রশান্ত কিশোর জানালেন, ব্যস্ত মন্ত্রীর পক্ষে সাধারণ মানুষকে চেনা সম্ভব নয়।২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে যাঁর কৌশলে ভর করে নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছিল বিজেপি, সেই প্রশান্ত কিশোরকেই চেনেন না বলে শুক্রবার দিল্লির সাংবাদিক বৈঠকে জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পুরী, যিনি আবার দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির উপ-প্রধানও বটে।বিহারে সংযুক্ত জনতা দলের সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গড়েছে বিজেপি। সেই জেডিইউ-এর উপসভাপতি পদেই রয়েছেন প্রশান্ত কিশোর। তা সত্ত্বেও তাঁকে চেনেন না বলে সটান জানিয়ে দেন কেন্দ্রীয় গৃহ ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী।বিষয়টি জানার পরে বিন্দুমাত্র উত্তেজিত হননি দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে আম আদমি পার্টির কৌশলগত উপদেষ্টা কিশোর। উলটে তিনি বলেন, ‘উনি একজন শীর্ষ স্থানীয় মন্ত্রী। আমার মতো সাধারণ মানুষের কথা ওঁর জানার কথা নয়। দিল্লিতে রোজগারের স্বার্থে লাখ লাখ ইউপি-বিহারবাসী বাঁচার জন্য লড়াই করে। এত জনকে কী ভাবে পুরীজির মতো ব্যস্ত নেতা মনে রাখবেন?’বৈঠকে সাংবাদিকরা পুরীকে স্মরণ করিয়ে দেন যে, ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী প্রচারের গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিলেন প্রশান্ত কিশোর। বলা হয়, বিহারে বিজেপির জোটসঙ্গী জেডিইউ-এর সর্বভারতীয় সহ-সভাপতিও তিনিই।উত্তরে পুরী বলেন, ‘আমি সেই সময় সেখানে উপস্থিত ছিলাম না। হয়তো আমার জানা উচিত, কিন্তু ওঁকে চিনি না।’উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে বিহারে নীতীশ কুমারের জেডিইউ-এর ক্ষমতাসীন হওয়ার পিছনেও প্রশান্ত কিশোর ও তাঁর সংস্থা পিএসি-এর অবদান সর্বজনবিদিত।গত ১৪ ডিসেম্বর দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে কিশোরের সংস্থা পিএসি-এর সঙ্গে চুক্তির কথা ঘোষণা করেন আম আদমি পার্টির প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তার আগে বাংলার মুক্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচনী কৌশল সাজানোর বিষয়েও ডাক পড়েছিল কিশোরের। তাঁর সাহায্য নিয়ে বিধানসভা নির্বাচনে সাফল্য পেয়েছেন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জগন মোহন রেড্ডিও।