রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন মঙ্গলবার জানিয়ে দিলেন ,আমেরিকার সঙ♎্গে নিউক্লিয়ার চুক্তি তাঁরা বিরত থাকছেন। তবে এই চুক্তি থেকে একেবারে বেরিয়ে আসার কথা তিনি জানাননি। পুতিন বেশ জোরের সঙ্গে জানিয়েছেন, রাশিয়া চুক্তি প্রত্য়াহার করে নিচ্ছে না।তবে আমি আজ ঘোষণা করতে বাধ্য হচ্ছি যে রাশিয়া কৌশলগত অস্ত্র চুক্তিতে অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকবে। পুতিন এনিয়ে রাꦑশিয়ার পার্লামেন্টে আইনপ্রণেতাদের সামনে একথা জানিয়েছেন। ইউক্রেন যুদ্ধের একবছরের মধ্য়ে তিনি একথা জানালেন।
এর সঙ্গেই পুতিন জানিয়েছেন, রাশিয়ার নিউক্লিয়ার এনার্জি কোম্পানি রাসোটম নিউক্লিয়ার অস্ত্র সম্পর্কিত পরীক্ষাটিকে নিশ্চিত করবে। তিনি জানিয়েছেন, তবে এটা ঠিক যে আমরাই প্রথম এটা করছি এমনটা নয়। তবে আমেরিকা যদি এর পরীক্ষা করে তবে আমরাও করব। কেউ কোনও ভয়ꦇাবহ মায়াজালের মধ্যে থাকতে পারে না। এবার গোটা বিষয়টি একটু খোলসা করা যাক।
এই নতুন START চুক্তি ২০১০সালে প্যারাগুয়েতে সই করা হয়েছিল। পরবর্তী বছর থেকে এটা কার্য়করী হয়। ২০২১ সালে এটি আরও ৫ বছর ধরে সম্প্রসার🔥ন করা হয়েছিল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসাবে জো বাইডেন চেয়ারে বসার পর এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
মূলত আণবিক 🌞অস্ত্র ও স্থল ও সাবমেরিন মিসাইলের প্রয়োগের লাগাম টানা নিয়ে মার্কিন ও রাশিয়ার মধ্যে এই চুক্তি করা হয়েছিল। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, রাশি🍬য়ার হাতে মোটামুটি সবথেকে বেশি আণবিক অস্ত♏্র প্রায় ৬০০০ যুদ্ধাস্ত্র রয়েছে।
তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, এই চুক্তির সাসপেনশন মানে 𓃲এটা কখনই নয় যে চুক্তি থেকে তারা বেরিয়ে আসছেন।
এদিকে এদিন বক্তব্যে একাধিক বিস্ফꦏোরক মন্তব্য করেছেন পুতিন। তাঁর মতে, রাশিয়ার🌳 এলাকার মধ্যে বোমারু বিমানের যে হানা তার পেছনে পাশ্চাত্য়ের হাত রয়েছে। তাদের মদত রয়েছে। তবে এনিয়ে তিনি কোনও প্রামান্য নথি হাজির করেননি।
এদিকে তিনি জানিয়েছেন, ন্যাটো বলছে রাশিয়া তাদের নিউক্লিয়ার বেসগুলোতে পরিদর্শন করার সুযোগ দিক। আসলে ন্যাটো আর আমেরিকার মূল লক্ষ্য হল কৌশলে রাশিয়াকে 𓂃পরাজিত করা। সপ্তাহখানেক আগে আমি গ্রাউন্ড বেসড স্ট্র্যাটেজিক সিস্টেমের ব্য়াপারে সই করেছি।সেখানেও কি এবার তারা নাক গলাবে। ত🐈ারা যেন ভাবছে সবটাই একেবারে জলভাত। কেন আমরা তাদেরকে এখানে আসতে দেব। তিনি বলেন, ন্যাটো সদস্যভুক্ত দেশ ফ্রান্স আর ব্রিটেনও আণবিক অস্ত্র আমাদে দিকে তাক করে রেখেছে। সেটাও দেখতে হবে।