'এক দেশ, এক ভোট' ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্র এবং রাজ্যগুলির উপর আঘাত। রবিবার এক্সে (পূর্বতন নাম টুইটার)ꦅ এ নিয়ে একটি পোস্ট করেছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী সেখানেই তিনি এই মন্তব্য করেছেন। কংগ্রেস নেতা লিখেছেন, 'ইন্ডিয়া তথা ভারত হল সমস্ত রাজ্যগুলির সমন্বয়। 'এক দেশ🐓, এক ভোট' চালু করা হবে এই সমন্বয়ে আঘাত।'
‘এক দে📖শ, 🐻এক ভোট’ চালু করার সম্ভাবনা খতিয়ে দেখতে শুক্রবার একটি প্যানেলের ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। এই প্যানেলের নেতৃত্ব রয়েছেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। এছাড়া এই প্ল্যানেলে রয়েছেন, স্বারাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, লোকসভায় কংগ্রেসের নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরী, রাজ্যসভার প্রাক্তন বিরোধী নেতা গুলাম নবী আজাদ, ১৫তম অর্থ কমিশনের প্রাক্তন চেয়ারম্যান এন কে সিং, প্রাক্তন লোকসভা সাধারণ সম্পাদক সুভাষ কাশ্যপ, প্রবীণ আইনজীবী হরিশ সালভে এবং প্রাক্তন মুখ্য ভিজিল্যান্স কমিশনার সঞ্জয় কোঠারি। অর্জুন রাম মেঘওয়াল, আইন প্রতিমন্ত্রী আমন্ত্রিত অতিথি হিসাবে প্যানেলের বৈঠকে যোগ দেবেন।
এই প্যানেল খতিয়ে দেখবে সংবিধান বর্ত📖মান কাঠামো সামনে রেখে একসঙ্গে লোকসভা, বিধানসভা, পুরসভা এবং পঞ্চায়েত ভোট করা যায় ক🍌িনা।
(পড়তে পারেন। TMC-র সঙ্গে সমঝোতায় বঙܫ্গ নেতাদের মত নেবে কংগ্রেস, সিপিএমের সঙ্গে সম্পর্ক কী হবে?)
(পড়তে পারেন। লালু ‘স🔥্যারের’ নজরদারিতে খাসির মাংস রান্না রাহুলের! বোন বললেন, সত্যিই রেঁধেছিস?)
যদি কংগ্রেস সাংসদ অধীর চৌধুরী জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি এই প্যানেলে থাকছেন না। এ কথা জানিয়ে তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে একটি চিঠিও দিয়েছেন। চিঠি তিনি লেখেছেন,'এই কমিটিতে কাজ করতে অস্বীকার করাতে আমার কোনও দ্বিধা নেই। আমি আশঙ্কিত যে এটি সম্পূর্ণ 🃏চোখে ধুলো দেওয়ার জন্য। সাধারণ নির্বাচনের কয়েক মাস আগে এই ধরনের একটা অবাস্তব উদ্যোগ সাধারণ মানুষের চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। তাই সরকার উদ্দেশ নিয়েই সন্দেহ জাগে।'
কেন্দ্রের এই উদ্যোগের সমালোচনায় সরব হয়েছে আম আদমি পার্টিও। আপ নেতা সৌরভ ভরদ্বাজ এএনআই-কে বলেন, 'মনে হচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার ভয় পাচ্ছে। তারা যেভাবেই হোক জিততে চায়। ইন্ডিয়া জোট গঠনের পর, 𒉰তারা সরকার গঠনের (বিজেপি) নতুন উপায় ওনিয়ে ভাবছে'।