শেষ ২৫ মাসে সর্বনিম্ন পাই♛কারি মুদ্রাস্ফীতি। মে মাসে তা ছিল ৪.২৫ শতাংশ। বিশেষত খাদ্যদ্রব্য ও জ্বা💟লানির দামের দিক থেকে এই মুদ্রাস্ফীতির হারের কমতি দেখা গিয়েছে। কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স বা সিপিআই ভিত্তিক মুদ্রাস্ফীতি ৪.৭ শতাংশ ছিল ২০২২ সালের এপ্রিলে, আর মে মাসে ছিল ৭.০৪ শতাংশ।
এই নিয়ে টানা চতুর্থ মাসে নামল পাইকারি মুদ্রাস্ফীতি। এছাড়াও কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স নির্ভর মুদ্রাস্ফীতির বিষয়ে এসেছে স্বস্তির বার্তা।কারণ, সি🤪পিঈই ভিত্তিক মুদ্রাস্ফীতি আরবিআইয়ের টার্গেটের মধ্যে রয়েছে। কারই, স্বস্তির ক্ষেত্রে আরবিআইয়ের 'কমফর্ট জোন' হল ৬ শতাংশের মধ্যে মুদ্রাস্ফীতিকে রাখা। উল্লেখ্য, ২০২১ সালের এপ্রিলের পর ফের একবার নিচের দেখা গেল মুদ্রাস্ফীতি। ২০২১ সালের এপ্রিলে তা ছিল ৪.২৩ শতাংশ আর ২০২৩ সালের মে মাসে তা হল ৪.২৫ শতাংশ। ইতিমধ্যেই পাইকারি মুদ্রাস্ফীতিকে আয়ত্তের মধ্যে রাখতে ৪ শতাংশের আশপাশের টার্গেট ছিল রিজার্ভব্যাঙ্কের। কেন্দ্রও চেয়েছে আয়তꦺ্তের মধ্যে মুদ্রাস্ফীতিকে রাখতে। ফলে ৪ শতাংশ থেকে ২ শতাংশ কমতি বা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে পদক্ষেপ করা হয়েছে।
এদিক, গত সপ্তাহেই রেপো রেট অপ🌃রিবর্তিত রাখার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। যার হাত ধরে আপাতত এই ত্রৈমাসিকে রেপো রেট ৬.৫ শতাংশ থাকবে। এর আগে, মুদ্রাস্ফীতি ঘিরে বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ নিয়েছিল রিজার্ব ব্যাঙ্ক। তারা ধাপে ধাপে রেপোরেট ২৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়েছিল। তবে গত এপ্রিলে রেপোরেট অপরিবর্তিত রাখা হয়। এরপর জুনেও পরিবর্তন করা হয়নি রেপো রেট। এই ঘোষণা গত বৃহস্পতিবারেই করেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক তার মানিটারি পলিসি কমিটির হাত ধরে এই বার্তা দিয়েছে।এদিকে, খাদ্যদ্রব্যে মুদ্রাস্ফীতি মে মাসে রয়েছে ২.৯১ শতাংশ। যা এপ্রিলের থেকে ৩.৮৪ শতাংশ কম। জ্বালানি সমেত বাকি বিভিন্ন জিনিসে মুদ্রাস্ফীতি গত এপ্রিল মাসের মুদ্রাস্ফীতি ৫.৫২ শতাংশ থেকে ৪.৬৪ শতাংশ হয়েছে। উল্লেখ্য, করোনার জেরে বড়সড় ধাক♔্কা খাওয়ার পর ভারতীয় অর্থনীতিতে এই পাইকারি মুদ্রাস্ফীতির কমতি একটি বড় ঘটনা।