এপ্রিলের♓ ৪.২৩ শতাংশ থেকে প্রায় ২ শতাংশ বেড়ে মে মাসে খুচরো মুদ্রাস্ফীতি দাঁড়াল ৬.৩ শতাংশে। খাদ্যমূল্য, জ্বালানির দাম বৃদ্ধির জেরে সাধ🧸ারণ মধ্যবিত্তের পকেটে টান পড়েছে। আর সেই পরিসংখ্যানই দেখা গিয়েছে খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হারে। ডাল ও ভোজ্য তেলের দাম বৃদ্ধি অব্যাহত থেকেছে। এছাড়া পেট্রোল, ডিজেলের দামও ক্রমেই বেড়ে চলেছে।
সরকারকে চিন্তায় ফেলে ক্রমশ বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর দাম। গত বছর সারা দেশে করোনা-লকডাউন জারি হওয়ার পর থেকে পাইকারি মূল্য সূচক কমলেও খুচরো মুদ্রাস্ফীতি। এ𒉰র জেরে খাদ্য পণ্যের বাজারদর বেড়েছে। আনলক পর্ব শুরু হওয়ার পর থেকে খাদ্যপণ্যের খুচরো দাম যে হারে বেড়েছে, তাতে চিন্তার ভাঁজ আরও গভীর হয়েছে সাধারণ মানুষের কপালে। তাছাড়া দেশের বহু জায়গায়া পেট্রোলের দাম ১০০-র গণ্ডি ছাড়িয়েছে। এমনকি ডিজেলও ১০০-র গণ্ডি পার করেছে রাজস্থানে। বাকি বহু জায়গাতেই ডিজেল ১০০ ছুঁইছুঁই। এদিকে জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি ছাড়াও কোভিড লকডাউনের জেরে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের সরবরাহে ক্ষতি হয়েছে। তার কারণে দাম বেড়েছে খাদ্যপণ্যেরও।
এদিকে খুচরো মুদ্রাস্ফীতির সঙ্গে সরকারকে ভাবাচ্ছে পাইকারি মুদ্রাস্ফীতির হারও। মে মাসে পাইকারি বাজারে মুদ্রাস্ফীতির হার ১২.৯৪ শতাংশ। একাধিক রাজ্যে দীর্ঘ লকডাউনের প্রভাব পড়েছে অর্থনীতির উপরও। এর আগে এপ্রিলে দেশের পাইকারি মুদ্রাস্ফীতি☂ ছিল ১০.৪৯ শতাংশ। তার আগে মার্চে মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল ৭.৩৯ শতাংশ। এর প্রভাব পড়ছে খুচরো বাজারে। মে মাসে খাদ্য সামগ্রীর পাইকারি মূল্যের উপর মুদ্রাস্ফীতির হার ৪.৩১ শতাংশ। পেয়াঁজের পাইকারি মূল্যের মুদ্রাস্ফীতির হার ২৩.২৪ শতাংশ। এপ্রিলে এই হার ছিল ১৯.৭২।