বিহারের পশ্চিম চম্পারণ জেলার বাল্মীকি টাইগার রিজার্ভে রহস্য▨জনক মৃত্যু হল শেষ গণ্ডার꧋টির। মঙ্গলবার জঙ্গলের ভীমসেনওয়া অঞ্চলের আখখেতের মধ্যে পড়ে থাকতে দেখা গিয়েছে পশুটির দেহ।
মৃত গণ্ডারটির খড়্গ, নখ-সহ দেহের সমস্ত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অক্ষত থাকায় 🍷চোরাশিকারের সম্ভাবনা উড়েয়ে দিয়েছেন বন দফতরের আধিকারিকরা। দেহটি ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
বাল্মীকি ব্যাঘ্র প্রকল্পের ড﷽িভিশন ২ এর ডিএফও গৌরব ওঝা জানিয়েছেন, কী ভাবে ও কোন পরিস্থিতিতে গণ্ডাটির মৃত্যু হয়েছে, তা ময়না তদন্তের রপিপোর্ট না জানা পর্যন্ত বলা যাচ্ছে না।
প্রস🍸ঙ্গত, নেপালের চিতওয়ান অরণ্য থেকে সীমান্ত পেরিয়ে ২০১৮ সালে ভারতে ঢুকে পড়েছিল ১১টি গণ্ডার। তাদের মধ্যে ১০টি গণ্ডারকে নেপালের বন দফতরের হাতে তুলে দেওয়া হলেও একটি গণ্ডার রয়ে যায় ভারতে। ২০১৯ সালের ১০ অগস্ট ফের আরও একটি ডণ্ডার চিতওয়ান থেকে পালিয়ে এসে বাল্মীকি ব্যাঘ্র প্রকল্পের চুনাভাট্টি জঙ্গলে ঢুকে পড়ে সেখানেই থেকে যায়। দুটি দলছুট গণ্ডারের যত্ন নেয় ভারতীয় বন দফতর।
২০১৯ সালের ৬ মার্চ বাল্মীকি টাইগার প্রজেক্টের আওতায় থাকা বাল্মীকি 🐓অভয়ারণ্যের মধ্যে একটি আখখেত থেকে উদ্ধার হয় একটি গণ্ডারের দেহ।
মঙ্গলবারের ঘটনায় অভয়ারণ্যে বন্যপ্রাণীদের সুরক্ষা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে। বিশেষ নজর রাখা হচ💧্ছে অভয়ারণ্যের ৩১টি বাঘ🐼 ও বাঘশিশুদের উপরে।
প্রসঙ্গত, অতীতেও বাল্মীকি ব্যাঘ্র প্রকল্পে বন্যপ্রাণী মারা যাওয়ার খবর পাওღয়া গিয়েছে। যদিও এই জঙ্গলে এখনও পর্যন্ত চোরাশিকারিদের উপস্থিতির প্রমাণ মেলেনি।