টানা ৪ বছর ধরে চলছিল এই দুর্নীতি। ‘মহিন্দ্রা অ্যান্ড মহিন্দ্রা ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস’ র প্রাক্তন কর্ꦺমী এই ঘটনার মাস্টারমাইন্ড বলে অভিযোগ। অভিযুক্ত জাকির হুসেনের বিরুদ্ধ𝓡ে অভিযোগ, তিনি ‘মহিন্দ্রা ফিনান্স’ নামের আওতায় এক ভুয়ো ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলেন। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন, বর্তমান সার্কেল হেড অঙ্কিত বাগরি। তাঁর অভিযোগ, তৎকালীন এরিয়া ম্যানেজার ছিলেন হুসেন। আর তিনিই এই ভুয়ো অ্যাকাউন্ড ও গাড়ির ঋণের নামে ২০০০ ‘অশরীরী’ (অস্তিত্ব নেই) গ্রাহককে দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকার দুর্নীতি চালিয়েছেন। আর তা চলেছে ৪ বছরের বেশি সময় ধরে। ঘটনায় ধরা পড়েছেন ১১ জন।
‘মহিন্দ্রা ফিনান্স’ নামের আওতায় ভুয়ো ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা হয় ২০২০ সালে। দুর্নীতির টাকা রাখার জন্য ওই ভুয়ো নামে ওই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা হয়। হুসেনের সঙ্গী এডেনথারা ও লালথানকিমারা দেশের ব্যবসায়িক প্রধানের ছদ্মবেশ ধারণ করেন এবং জাল নথি জমা দিয়ে গিয়েছেন বলে অভিযোগ। গত ২৯ মার্চ এই ঘটনার মাস্টারমাইন্ড ধরা পড়ে। উদ্ধার হয়েছে বহু ল্যাপটপ ও মোবাইল। এছাড়াও ভুয়ো স্ট্যাম্প, জাল সিল, নথি উদ্ধার হয়েছে। গাড়ির ঋণের জন্য এই ভুয়ো গ্রাহকদের দেখিয়ে গাড়ির ডিলারদের থেকে টাকা আত্মসাৎ করত এই গ্যাং। টাকা রাখা হত ‘মহিন্দ্রা ফিনান্স’ নামের আওতায় ভুয়ো ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। আর ফাইল অফিস থেকে গায়েব করে তা মনোজ সুনার নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে রাখা হত। সেই কাজের জন্য সুনারকে টাকাও দেওয়া হত। এছাড়াও যাতে ওই ২০০০ ভুয়ো গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট ঘিরে সন্দেহ না হয়, তার জন্য অ্যাকাউন্টে টা🐲কা নাড়াচাড়াও করা হত। মাহিন্𝔉দ্রার নাম দেওয়া ভুয়ো অ্যাকাউন্ট থেকেও টাকা তোলা হত, তা করা হত, যাতে কেই সন্দেহ না করে। এই ভুয়ো গ্রাহকদের ইএমআইয়ের টাকা পেমেন্ট করত হুসেনের গ্যাং, আর টাকা তোলা হত মহিন্দ্রার ভুয়ো অ্যাকাউন্ট থেকে। প্রায় ৩.৪৭ কোটি টাকা গাড়ি ডিলাররা সরাসরি ‘মহিন্দ্রা অ্যান্ড মহিন্দ্রা ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস'কে ফেরত দিয়েছেন।
( Shiva Linga For 𝔉Home:কোন 🌼পাথর দিয়ে তৈরি শিবলিঙ্গের পুজো শুভ? বাড়িতে সমৃদ্ধি আনতে কিছু টিপস)
জাকির হুসেন, লালথাংকিমা, এডেনথারা সকলেই গ্রেফতার হয়েছে। এই অ্যাকাউন্টে গাড়ির ডিলারদের থেকে পেমেন্টের টাকা রাখা হত হলে অভিযোগ। রাফায়েল নিসান, আইডু মোটর্স, ন্যাশমাল বিজনেস এক্সিকিউটিভ, সিকে কার্স, স্ট্যান্ডার্ড মোটর্সের থেকে পেমেন্ট পেতে এই ভুয়ো ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ছিল। এউ কারবার ৪ বছরের বেশি সময় ধরে চলার ꦛপর এবার অভিযুক্তরা পুলিশের জালে।