বেলজিয়ামের সবথেকে বড় জ🍌েলখানা Lantin Prison। আর সেই জেলখানাতে একেবারে যা তা ব্যাপার। ওই জেলখানায় খোলাখুলি যৌনতা হয়েছে বলে খবর। জেলখানার গার্ড আর স্টাফদের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ। বেলজিয়ান নিউজ আউটলেট সুদিনফোর তরফে একটি প্রতিবেদনে এব্যাপারে উল্লেখ করা হয়েছে।
ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, অন্তত তিনজন রক্ষী ও স্টাফ মে💃ম্বাররা জেলখানার মধ্য়ে কাজের শেꩵষে সেক্স পার্টি করতেন। এমনকী সিফটের সময়তেও তারা নানারকম যৌন কাজকর্ম চালাতেন বলে অভিযোগ।
এদিকে সেই রিপোর্টে বিস্ফোরক নানা অভিযোগ করা হয়েছে। এদিকে সেক্স পার্টনারদের চিহ্নিত করার জন্য় তারা নানারকম ব্রেসলেট ব্যবহার করতেন বলে অভিযোগ। এদিকে প্রতিবে൩দনে উল্লেখ করা হয়েছে. 'পি' বলে এক স্টাফের একটা জাকুজি রয়েছে। সেখানেই এই সব কাজকর্ম চলত বলে অভিযোগ। অপর এক স্টাফ মেম্বারের নাম 'এস'। তিনি আবার তার মহিলা সহকর্মীর কাছে যৌনতা দাবি করতেন। ঠিক কী হত ওই জেলকর্মীদের মধ্য়ে?
সেই সকাল ৬টা থেকে এসব চলত। এমনকী যৌন সম্পর্ক না করলে তাকে কাজ করতে দেওয়া হবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেওয়া হত। এদিকে শুধু যে জেল কর্মীদের মধ্য়ে এসব চলত এমন নয়। জেলের আধিকারিকদের মধ্য়েও নানা রকম যৌনতামূলক ব্যাপার চল♏ত বলে অভিযোগ। এমনকী এক আধিকারিক এসব যৌনতামূলক কাজ করার জন্য় তার অফিসটাও ছেড়ে দিয়েছিলেন বলে খবর। সেই আধিকারিককে এস বলে চিহ্নিত করা হয়েছে।&nb🤪sp;
বেলজিয়ামের এই জেল। ল্যান্টিন প্রিজন। সেখানে মহিলা ও পুরুষ উভয়🙈 আবাসিকꦛই রয়েছেন। আর সেখানেই উদ্দাম যৌনতা। এদিকে পি নামে ওই জেল স্টাফকে ইদানিং নাকি মহিলা বন্দিদের দিকে ঘেঁষতে দেওয়া হত না। কারণ তিনিও আবার নানারকমভাবে মহিলা বন্দিদের সঙ্গে যৌন কাজে লিপ্ত হতেন বলে খবর।
তবে অন্য়ান্য সꦑ্টাফরাও মহিꦜলা বন্দিদের সঙ্গে যৌনতা করতেন কি না সেটা অবশ্য় ঠিক জানা যায়নি।
এদিকে ঘটনার কথা জানাজানি হতেই নড়েচড়ে বসেছে জেল প্রশাসন। বেলজিয়ামেরඣ ফেডেরাল পাবলিক সার্ভিস জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট জানিয়েছে, সোমবার সকালে মিডিয়া থেকে আমরা জানতে পেরেছিলাম জেলের মধ্যে কোনও সমস্যা কিছু একটা হচ্ছে। এরপরই জেল প্রশাসনকে বলা হয়েছে স্থানীয়ভাবে এটা তদন্ত করে দেখতে। তবে সঠিক সময়ে বিষয়টা ধরা পড়েছে। এবার মনে হচ🏅্ছে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।