নির্বাচনের ফল প্রকাশের আগেই হার মেনে নিয়ে মল্লিকার্জুন খাড়গেরে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন শশী থারুর। বিবৃতি জারি করে শশী থারুর আরও বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি আজ থেকে দলের পু🧔নরুজ্জীবনের প্রক্রিয়া শুরু হল।’ আজ ভোট গণনার পর দেখা যায়, মল্লিকার্জুন খাড়গে ৭৮৯৭ ভোট পান। শশীর ঝুলিতে সেখানে আসে মাত্র ১০৭২টি ভোট। ভোটের ফলাফল স্পষ্ট হতেই নয়া সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের বাড়িতে পৌঁছে যান শশী থারুর।
এর আগে টুইট করে শশী থারুর টুইট করে লেখেন, ‘সর্বভারতীয় কংগ্রেস𓂃 দলের সভাপতি হওয়া একটি মহান সম্মান এবং একটি বিশাল দায়িত্ব🎶। আমি সেই কাজে খাড়গেজির সাফল্য কামনা করি। এক হাজারেরও বেশি সহকর্মীর সমর্থন পাওয়ায় এবং ভারত জুড়ে কংগ্রেসের এত শুভাকাঙ্ক্ষীদের আশা-আকাঙ্খা বহন করার বিষয়টি আমার জন্য সৌভাগ্যের ছিল।’
এদিকে কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচনের ফল ঘোষণার আগে অ♍বশ্য বিস্ফোরক অভিযোগ উঠেছিল শশী থারুরের শিবিরের তরফে। অভিযোগ করা হয়, কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচনে বেনিয়ম হয়েছে। এই বিষয়ে কংগ্রেসের সভাপতি প্রার্থী শশী থারুরের নির্বাচনী এজেন্ট সলমন সোজ বলেন, ‘আমরা মধুসূদন মিস্ত্রির অফিসের সঙ্গে ক্রমাগত যোগাযোগ করে চলেছি। তাদের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে অবহিত করেছি। এখনই এর সুনির্দিষ্ট বিষয়ে যেতে পারছি না।’ পরে জানা যায়, উত্তরপ্রদেশের সব ডেলিগেটের ভোট বাতিল করার দা꧃বি তুলেছিলেন শশী থারুরের শিবিরের নেতারা। পাশাপাশি মল্লিকার্জুন খাড়গে শিবিরের বিরুদ্ধে ভোটগণনায় প্রভাব খাটানোর অভিযোগ তুলেছিল থারুরের শিবির। শশী শিবিরের দাবি, খাড়গে ঘনিষ্ঠ বহু নেতা বেআইনি ভাবে গণনা কেন্দ্রে ছিলেন।